সামহোয়ারইনে এটীম নিয়ে কিছু লিখা বেশ বিপজ্জনক । কারণ ব্লগের বিশিষ্ট এ-টীমের কারণে ব্লগে সিরিয়াস এটীম আর এন্টি-এটীম পার্টি অলরেডী আছে। কিন্তু আসল এটীম যার অনুপ্রেরণায় এতো বছর পরে ত্যাঁদোড় ব্লগাররা এ-টীমের পতাকাতলে একত্রিত হয়ে তুমুল আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন।
পিচ্চিকালের এক সমস্যা হল সেই সময় যেইসব জিনিষ ফাটাফাটি লাগত এখন বড় হয়ে দেখি সেগুলোর অনেক কিছুই কেমন পানসা লাগে। তাই সুখী হবার এক সিক্রেট হল ন্যাদাকালের জিনিষপাতি নিয়ে তেমন ঘাটাঘাটি না করা।
তারপরেও অল টাইম ক্ল্যাসিক বলে কিছু জিনিষ থাকে যেগুলো সবসময়েই ফাটাফাটি।
সেদিন কোথায় যানি এ-টীমের এক পর্ব দেখে মনে হল আরে বেশ তো! সেই সময়েও জিনিষ খারাপ বানাতো না। তাই একবার য়্যুট্যুবে এটীম নিয়ে একটু ঘাঁটতেই বের হয়ে পড়ল দি এ-টীমের টীমকে নিয়ে করা আরেকটি ফাসকেলাশ প্রোগ্রাম। তিরাশি থেকে সাতাশি এই চার বছর চলেছিল দি এ-টীমের সিরিজ। আর তার দশবছর পূর্তি হিসেবে লন্ডনের চ্যানেল ফোরের এক প্রেজেন্টার এ-টীমের সব জীবিত চরিত্রদের একসাথে করার জন্য চেষ্টা চালায়।
তার ফলাফল? নট ব্যাড। হ্যানিবলের চরিত্রের জর্জ পেপ্পার্ড মারা গেছিলেন অনেক আগেই তাই তার ছেলে এসেছিলেন আর বাকিদের ঠেলা ধাক্কা দিয়ে একসাথে করা হয়েছিল একঘরে। মজার বিষয় হল, এ-টীমের প্রতি এপিসোডে যেই গোলাগুলি হত সেগুলো দিয়ে মোটামুটি ছোটখাট দুচারটা যুদ্ধ করে ফেলা গেলেও এ-টীমের ট্রেডমার্কের মধ্যে এইটাও একটা ছিল, যে এ-টীমের গুল্লিতে কেউ মরে নাই। তাই চার বছরে এক বুড়া জেনারেল ছাড়া বাকি সবাইই হয় গুলি লাগে নাই নাইলে এট্টু জোড়াতালি দিয়েই আবার ঢিশাঁ! ঢিশাঁ!
আর কথা বাড়ালাম না, ব্রিং ব্যাক দি এ-টীমের প্রোগ্রামটা লিঙ্ক দিয়ে দিচ্ছি ইয়ুটুব থেকে। দেশের বাইরে থাকলে দেইখা নেন আর দেশে থাকলে স্লো স্পীডরে মাইনাচ দ্যান।
মার্ডাক বেচারা, কি আছিল আর কি অবস্থা এখন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।