আমি জানিনা, ফিলিস্তিনের প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ্যপুস্তক কেমন? কি লেখা থাকে সেখানে? কিভাবে চেনানো হয় মানুষের সভ্যতা আর মানবিকতাকে ?
যদি পাঠ্যপুস্তকে এসব থেকে থাকে, তবে যে বয়সে ওরা বই পুস্তকে পড়ে পড়ে বড় হচ্ছিল পৃথিবীর সভ্যতা গড়ে ওঠার ইতিহাস অথবা সৃষ্টির পর থেকে ধীরে ধীরে মানুষ কিভাবে সভ্য হয়ে উঠলো?
সে বয়সেই তারা সচক্ষে যে মানবিকতা আর সভ্য মানুষের আচরন দেখছে তা বেঁচে থাকলে হয়তো কখনোই ভুলবে না। কখেনাই ভুলতে পারবেওনা তারা বেড়ে ওঠেছিল সভ্য মানুষের হিংস্র আচড়ে ।
যাদের জন্য প্রতিটি দিন হয়ে যাচ্ছে, বিভীষিকাময়। প্রতিদিন ওরা হারাচ্ছে কোন না কোন আপনজন। অথবা প্রতিদিন হারিয়ে যাচ্ছে নিজেদের কেউ না কেউ।
অথচ হাস্যকরভাবে বলতে হচ্ছে, আমাদের একটা জাতিসংঘ আছে। ওখানে শিশুদের জন্য আলাদা সনদও আছে। আমি কখনো সেটা পড়ে দেখিনি। তাই হয়তো জানিনা সে সনদে কি আছে? তবে ধারনা করতে পারি সেখানে কোন না কোন ধারায় হয়তো এই বিষয়টা অবশ্যই আছে, যদি আমেরিকার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সমর্থনে কোথাও হামলা চালানো হয়, সেক্ষেত্রে সেখানে শিশু অধিকার শিথিল হয়ে যাবে। শিশু সনদ সাময়িকভাবে হয়ে পড়বে অকার্যকর।
আজ এই সময়ে আসুন আমাদের হাত দুটো বাড়িয়ে দেই। হাত দুটো বাড়াই আমাদের স্রষ্টার বরাবর। হে সৃষ্টিকর্তা, এই শিশুদের দিকে তাকাও। রক্ষা কর, এই দেবদূতদের।
তোমার হিসাবে তো আর আমেরিকার হস্তক্ষেপ নেই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।