বল আমায় সেই সময়ের নেই কেন অস্তিত্ব, বোঝাও আমায় সেই কল্পনার নেই কোন সমাধান.....আমারি স্বপ্ন আজো জেগে রয় আধারো শুন্য চোখে ... আগামী বছর থেকে টাইটানিক-২-এর নির্মাণ কাজ শুরু হবে। ঠিক টাইটানিকের আদলেই তৈরি হচ্ছে নতুন জাহাজ টাইটানিক-২। শুধু বাড়তি হিসাবে থাকবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি আর সূক্ষ্ম নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০১৬ সাল থেকে এটি সমুদ্রের নীল জলে ভাসবে।
ক্লিভ পালমের নামের অস্ট্রেলিয়ার এক বিশিষ্ট ধনকুবের নতুন করে টাইটানিক নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন।
এজন্য তিনি চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একটি কোম্পা-নিকে দায়িত্ব দিয়েছেন। ঐতি-হাসিক টাইটানিক ডুবির একশো বছর পূর্তির দুই সপ্তাহ পরই তিনি এই ঘোষণা দিলেন।
জানা গেছে, আগামী বছর থেকে টাইটানিক-২-এর নির্মাণ কাজ শুরু হবে। ঠিক টাইটা-নিকের আদলেই তৈরি হচ্ছে নতুন জাহাজ টাইটানিক-২। শুধু বাড়তি হিসাবে থাকবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি আর সূক্ষ্ম নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০১৬ সাল থেকে এটি সমুদ্রের নীল জলে ভাসবে। অস্ট্রেলিয়ার খনি মালিক বিলিও-নিয়ার পালমের জানান, এটি দেখতে হবে একেবারেই টাইটানিকের মতো। রাজকীয়, বিলাসবহুল এবং সব ধরনের আরাম-আয়েশের ব্যবস্থা থাকবে এতে। কিন্তু আগের টাইটানিকের মতো নিরাপত্তা ব্যবস্থা এত দুর্বল হবে না। এটি হবে এ যুগের অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্বলিত টাইটানিক জাহাজের আদর্শ উত্তরসূরী।
যদিও পালমের এই জাহাজ নির্মাণের খরচের ব্যাপারে এখনই মুখ খুলতে নারাজ। তিনি জানান, টাইটানিক টুর পরিচালনা এবং ক্রু টিমের দায়িত্ব থাকবে চীনা নেভির দক্ষ দল। এটি যাত্রা শুরু করবে ইংল্যান্ড থেকে আর গন্তব্য হবে নিউইয়র্ক। তিনি তার টাইটানিক-২ জাহাজটিকে সেই সব নির্মাণ শ্রমিক ও জাহাজ কর্মচারিদের জন্য উত্সর্গ করতে চান যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল ছিল টাইটানিক। যেটি ডুবে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুধু হাজারো মানুষের মৃত্যুই হয়নি, বরং অপমৃত্যু হয়েছে সেই সব শ্রমিক-কর্মচারির শ্রম ও স্বপ্নের।
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।