কেনিয়ায় বৃষ্টিপাতের পরিমান খুবই কম। যেখানে মাসা-ঈ গোত্রের অন্যতম প্রধান জীবিকা গবাদি পশুপালন। বলাই বাহুল্য, কাঠালপাতা তো দূরে, বছরের বেশিরভাগ সময় উপোষ দিতে হয় ছাকোলগুলোর। বিশেষ করে, বছরের শুরুর দিকের আট মাস। কারন খরাপিড়ীত জমিতে এক মুঠো ঘাসও মিলে না।
নভেম্বরের দিকে কিছু বৃষ্টিপাত হয়! তখন অল্প কিছু তৃণ মেলে দেয় ধুসর মরুময় অঞ্চল। তাই, জীবিকা হলেও ছাকোলের সংখ্যা বাড়াতে ১০বার ভাবতে হয় মাসাইদের। আর অহেতুক ছাকু-বিস্ফোরণ ঠেকাতে তারা আবিষ্কার করেছে ছাকু-কনডম! যার নাম "ওলোর"।
দড়ি বা তেমন কিছু দিয়ে পেটের সাথে বেধে রাখতে হয় বিশেষ ধরনের এই বস্তু। খরা কেটে গেলে, আবার খুলেও দেয়া হয় এই জিনিস।
সময় মতো যেসব ছাকুর মালিকগণ (নিজনিজ ছাগুদের ) ইহা ব্যবহার না করে, তাহাদের জরিমানা করা হয়।
ইহা দেখিয়া ভাবিতেছি,ছাগু সমাজেও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা আছে, অথচ, মোর দেশে প্রতিদিন আদমপক্ষি বাড়িয়াই চলিছে! হায় হায় কি হবে?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।