অতীত খুড়ি, খুঁজে ফিরি স্বজাতির গুলিবিদ্ধ করোটি
নৌকার মিছিলে সয়লাব চারধার। গোটা ঢাকা শহর যতদূর গেছি।
যানবাহন নাই। রিক্সাভাড়া অত্যাধিক। তারপরও যতটুকু যাওয়া যায় যাইতেছি।
আনন্দ দেখি মানুষের। আমার আবেগটা বুঝি না। একটা কাপুনির মতো ঝাকি খায় শরীর। চোখে পানি আসে।
এখনও অনেক কিছুই ঘটতে পারে।
আগামী দুই-চাইর ঘণ্টায় পাল্টে যাইতে পারে পাশার দান। তবে এখন পর্যন্ত যা ঘটছে তা একটা অর্জন। ফ্লোটিং ভোটাররা বরাবরই ডিসাইডিং রোল প্লে করে। এইবারও করছে। আর গ্রামে গঞ্জে হইছে নীরব প্রতিবাদ।
জনৈকের ভাষ্য- ২০ টাকার কেরোসিন ৬০ টাকা দিয়া কিনছি বাবা, কামাই করি ১২০ টাকা। কেরোসিন কিনুম না চাইল?
সেইটারে পিক করলেন আরেকজন। চারদল সাধারণ মানুষের বিশেষ কইরা গ্রামাঞ্চলের মানুষের আবেগটা পিক করতে ব্যর্থ হইছে এইবার। এমন না তারা নৌকা ভালোবাসে। কিন্তু এইবার তারা জিদ কইরা ভোট দিছে নৌকায়।
কি জানি কেমনে কি! আমি আপাতত আনন্দে আছি। হয়তো ক্ষণস্থায়ী। ঘণ্টাদুয়েকের হইলেই বা মন্দ কি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।