একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে।
১। কেউ যদি তার প্রোফাইল এই পোস্টের পরে এডিট করে তাহলে সেটা মনোনিত লিখা থেকে বাদ যাবে। সেইক্ষেত্রে ব্লগীয় সাক্ষীদের মতামতই যথেষ্ট।
২।
অন্য কারো লিখা কেউ নিজ প্রোফাইলে লিখে রাখলে সেটা গ্রহণযোগ্য নহে।
৩। ব্লগারদের মতামতের উপর ভিত্তি করেই সেরা তিনজন প্রোফাইল লেখক নির্বাচিত করা হবে।
৪। ৩১শে ডিসেম্বর/২০০৮ পর্যন্ত মনোনয়ন এবং ভোট পাশাপাশি নেওয়া হইবে
৫।
১লা জানুয়ারী/২০০৯ বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।
রাতমজুরঃ
চারপাশের শিক্ষিতদের ভীড়ে আমি এক সার্টিফায়েড অশিক্ষিত, ভালোই আছি। আপাতত: পৃথিবীর পাঠশালার এক ছাত্র....
হাসিবঃ
কর্তৃত্বপরায়ণ মনোবৃত্তি নিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করা যাবে না । শেষ পর্যন্ত মানুষ তার বলাটা বলবেই ।
মিলটনঃ
আনুমানিক ৩৫ বছর ধরে বহন করে চলছি এই রক্ত মাংসের ক্ষয়িষ্ণু দেহটাকে।
পিছনে তাকিয়ে দেখি কোন পাথেয় সংগ্রহ হয়নি। তাই ভয় হয়।
খুব ভালোবাসি মা আর সন্তানকে আর তার সমান্তরালেই আছে আমার দেশ, বাংলাদেশ। সালাম মা তোমাকে, সালাম বাংলাদেশ তোমাকে। ধন্য করেছ তোমরা আমাকে জন্ম দিয়ে।
ঘৃণা করি তাদের, যারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করে আর সর্বদা অন্যের কুৎসা রটনা করে।
কৌশিকঃ
অনেক আগে থেকেই জানি আমার গন্তব্য। ভবিষ্যত দেখে ফেলা একজন মানুষের কাছে বর্তমানটা সুখের নয়, অথচ আমি চিন্তিত নই। কারণ আমি নিজেই তৈরী করেছি আমার ভবিষ্যত।
ইউনুস খানঃ
অন্যায়ের প্রতিবাদ করে লাশ হতেও আপত্তি নাই।
শুধু মিনতি লাশটা যেন শেয়াল-কুকুরে না খেয়ে ফেলে, আমার মা-বাবার কাছে যেন পৌছে দেয়া হয়।
বৃত্তবন্দীঃ
অস্তগামী চাঁদের সাদা জোছনা ছড়িয়ে পড়ে সবুজ চাদরে
আটকা পড়ে মীনচোখ বৃত্তে
মাৎসন্যায় ঘটে যায় রক্তমাখা তীর সঞ্চালনে
সবাই বন্দী রয় বৃত্তে...
মেসবাহ য়াযাদ
দেশটাকে অনেক ভালবাসি আমি।
ভালবাসি বউ আর আমার ছেলে 'রোদ্দুর'কে।
ঘেন্না করি রাজাকার, কুত্তা আর সাপকে।
সারাটা জীবন ভরে যদি ঘুরতে পারতাম, আফসোস !
৬৪ জেলা ঘোরা হয়েছে আমার।
সারা বিশ্বটা ঘুরতে পারলে হতো...!
ঘোরা, আড্ডা আর বিড়ি খাওয়ায় ক্লান্তি নেই একরত্বি...
ড্রাকুলা
আমার পরাজয়ের অর্থ এই নয় যে বিজয় অর্জন করা যাবেনা
শাহারিয়ার আহমেদ
তখন আমি অনেক ছোট,
মৃত্যু বুঝতাম, যুদ্ধ বুঝতাম না।
এখন আমি অনেক বড়,
যুদ্ধ বুঝি, মৃত্যু বুঝি না।
নোমান মীরঃ
ইট পাথরের নিষ্প্রান
নগরীতে বেড়ে ঊঠা
মনটা পাথরের মত শক্ত
মানুষের কষ্ট দেখো কষ্ট লাগে না
সতিই আমি আমরা অদ্ভুত
সীমান্ত আহমেদ
জোছনাস্নাত চন্দ্ররাতে অনিশেষ জোছনায় নিশোষিত অজানা দুঃখ বয়ে বেড়ানো চন্দ্রাহত এক দুঃখবিলাসী
ভোরের কুয়াশা...ফয়সাল
সাধারন মানুষ অসাধারণ হতে চাই
সপ্ন দেখি সবসময়
ঝুমী
একলা হতে চাইছে আকাশ
মেঘগুলোকে সরিয়ে দিয়ে,
ভাবনা আমার একলা হতে চাইছে একা আকাশ নিয়ে...।
ভাঙ্গা পেন্সিল
এখনো মানুষের নির্বুদ্ধিতায় আমি অবাক হই !
আর ছাই-পাঁশ...সে তো আমি লিখবোই......
এষ্কিমোর
এস্কিমো এখোনো প্রথম আলো ব্লগে যায় নাই
অক্ষর
ভালো হোক, মন্দ হোক, যেকোন ধরনের মন্তব্য মুছে দেওয়া হতে পারে !!!
মন্তব্য মুছে ফেলার কারন নিজের মাঝে খুজুন, এর জন্য কোনভাবেই আমাকে দায়ী করা চলবে না। আর দায়ী করলেও কারন বলার জন্য আমি বাধ্য না...
ম. রহমান
স্বপ্ন দেখার অসুখ টা আমার ছোটবেলা থেকেই ছিলো, স্বপ্নের মাঝেই আমি হারিয়ে যেতাম তারার দেশে -মেঘের ছোয়ায় একটু পুলকিত অনুভব করি-মেঘগুলো ও যেন হারিয়ে যায়- আমার ঐ কালো কুচঁকুচে ভালবাসার মানুষটির দিকে চেয়ে থাকি হাজার বছর-তাও আবার স্বপ্নের মাঝে- সেদিন স্বপ্নে পাহাড়ের ঢালুদেশ দিয়ে
হাটছিলাম -- কারো অনুভবেই যেন হদয়ের গতি বেড়ে
গেল- সেটা ভয় থেকে জন্ম নেয়নি- আবার কেন জানি ভয় পাই?
দুনিয়ার সব মানুষকেই যেন মনে হয় অচল... তারা যেন কিছু একটা বুঝতে পারে না ।
অ্যালন
বাঁজে এক মৃত সূর আমার মনের আঙিনায়..বর্ষিত হয় প্রতি মূহুর্তে মৃত্যুর ছায়ায়..নদীর জোয়ারের মতন উপচে ওঠে আমার দু'চোখ..কেউ নেই..আশেপাশে..জীবনে..যত দূর চোখ যায়..একজনই আছে সেতো এই আমি..জানি এভাবে বাঁচতে হয়..সুন্দর স্বপ্নগুলো কাঁটা দিয়ে মুছে ফেলতে হয়..
শেরিফ আল সায়ার
জন্মের সময় ডাক্তার ভেবেছিল শিশুটি মৃত। প্রায় দশমিনিট ধরে শিশুটির কোন কান্নার আওয়াজ কিংবা নড়াচড়া ছিল না। হঠাৎ সে নড়ে ওঠে এবং জানান দেয় সে জীবিত,পৃথিবীতে সে আরও কিছুদিন বেচে থাকবে। পুরো ঘটনাটি মা'র কাছে শুনা।
আমি সে শিশু।
বাবা নাম দিয়েছেন শেরিফ আল সায়ার। শেরিফ অর্থ নগর প্রধান এবং সায়ার অর্থ গণদেবতা। বাবা হয়তো চেয়েছেন ছেলে সব জায়গায় থাকবে প্রধান এবং আধিপত্য নিয়ে। মা' সাথে আরেকটু জুড়ে দিলেন। ডাক নাম দিলেন "সুনাম"।
সব ভালো কিছু এক সাথে। তবে তাদের সে আশা হয়তো ব্যর্থ। নামেই হয়তো আমি সব কিছু।
কর্মে নয়।
আমি ভালোবাসি আমার মা'কে, আমি ভালোবাসি আমার দেশ বাংলাদেশকে।
তাই তো বলি, দেশটার একটু পরিবর্তন হোক।
আমি ছাত্র। প্রকৌশলী বিভাগে পড়াশুনা করছি ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আই.ইউ.বি)।
নুরুন্নবী হাছিব
ভালবাসি দেশকে.....
ভালবাসি নিজেকে.....
সব সময় চিন্তা করি ভাল কিছু করার.....
এই নিয়ে আমার আমি....
সাঁঝবাতি'র রুপকথা
কেন মেঘ আসে হৃদয় আকাশে ...
তোমারে দেখিতে দেয় না ...
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই ...
চিরদিন কেন পাই না ..
পথিক!!!!!!!
একে একে স্বপ্নগুলো সব
হেঁটে হেঁটে ঐ চলে যাচ্ছে নরকের মাঝে
আর একা একা স্বর্গের পানে হাঁটছি আর ভাবছি,
স্বপ্নহীন হয়ে থাকা সেই স্বর্গে
এক পরাজিত আত্মা গল্প কবিতা লিখবে কিভাবে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।