সম্পত্তি নিবন্ধন করার জন্য সাতটি প্রক্রিয়া আছে, যা দ্বারা আপনি আপনার সম্পত্তি নিবন্ধন করতে পারেন। সেগুলি হল-
১। প্রথমে আপনাকে ভূমি অফিসে যেতে হবে এবং আইনের অধিকারগুলি যাচাই করতে হবে। তারা আপনার কর দেওয়ার তথ্যাদি হালনাগাদ আছে কিনা দেখবে। বাংলাদেশের ভুমি রেকর্ড অফিসগুলিতে জমি রেকর্ড, প্রকাশনা, রক্ষণাবেক্ষণ এবং জরিপ সংরক্ষণ করে থাকে।
ঢাকার ভুমি নিবন্ধন কার্যালয়-এর অধিনে ১১টি উপ-নিবন্ধন কার্যালয় আছে। এটি ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক দেখাশুনা করা হয়ে থাকে।
Information extracted from corporate Bangladesh blog.
২। পরবর্তী পর্যায় হলো, আপনাকে আরএস মিউটেশন যোগাযোগ করতে হবে । এর অর্থ হলো অফিসিয়ালী নিবন্ধন করার পূর্বে রাজউক তাদের জরিপ তালিকায় তালিকাভুক্ত করবে।
আপনাকে সহকারী কমিশনার (ভুমি) বরাবর একটি আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। এই আবেদনপত্রটি তহশীল অফিস কর্তৃক অগ্রগামী হবে। তারা একটি জরিপ করবে এবং সহকারী কমিশিনা (ভুমি)নিকট প্রতিবেদন জমা দিবে।
৩। তিন নম্বর প্রক্রিয়া হলো, আরএস মিউটেশন এর জন্য পরিদর্শন সংগ্রহণ করা।
সচরাচর এই অনুমোদন অফিসিয়াল এবং আনঅফিসিয়াল ভাবে গ্রহণযোগ্য হয়। এর খরচ প্রায় ২০,০০০/-টাকা পরে।
৪। এর পর পরবর্তী প্রক্রিয়া হলো, দায়মুক্তিপত্র সংগ্রহণ করা। এটি উপ-নিবন্ধন কার্যালয় হতে পাওয়া যেতে পারে।
৫। পঞ্চম প্রক্রিয়া হলো, টাকার স্ট্যাম্প এবং বৈধ ডকুমেন্ট প্রেরণ করার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। এর খরচ প্রায় ৬,০০০/- টাকা।
৬। পরবর্তী প্রক্রিয়া হলো, মূলধনীয় মুনাফা কর, রেজিস্ট্রেশন ফি:, ভ্যাট এবং অন্যান্য কর নির্দেশিত ব্যাংক-এ প্রদান করা।
নিবন্ধন ফি: হলো স্থানীয় সরকার কর-এর ২%। মূলধনীয় মুনাফা কর ২% কিন্তু এটি কেবল ১০০,০০০ টাকা দামের জমির উপর প্রযোজ্য। আরও ১.৫% ভ্যাট প্রদান করতে হয় এই প্রক্রিয়ায়।
৭। সর্বশেষ প্রক্রিয়া হলো সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করা।
ভূমি রাজস্ব অফিসে মালিকানা পরিবর্তন নিবন্ধন করা হয়।
Information extracted from Corporate Bangladesh blog.
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।