আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কুলখানি:

পজিটিভ

কোনো মৃতব্যক্তির মৃত্যুর পর তৃতীয় দিন মৃতের জন্য দু'আর উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠান করা হয়। এটাও ধর্মীয় কর্তব্য মনে করা হয়। মৃতের জন্য আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদেরকে নিয়ে একসাথে দু'আ করা যেতে পারে। এর দ্বারা মাহফিলে উপস্থিত সবার মৃত্যুর কথা স্মরণ হয় এবং ছোটরা শেখে যে, মুরব্বি মারা গেলে দু'আ করতে হয়। অবশ্য অনুষ্ঠান করে বিশেষ কোনো দিন বা বছরে একদিন দু'আ করা জরুরী নয়।

পিতামাতা ও মুরব্বিদের জন্য সব সময় দু'আ করা উচিত। প্রতি নামাযের পরই দু'আ করার অভ্যাস করা ভালো। 'কুলখানি' নামকরণের মূল তালাশ করে জানা গেল যে, কারা এক সময় মৃত্যুর তৃতীয় দিন সোয়া লাখ বার 'কুল হুআল্লাহ' সূরা পড়ে এর সওয়াব মৃতের উদ্দেশ্যে পাঠানোর রেওয়ায চালু করেছে। 'কুল' মানে ঐ সূরা আর 'খানি' মানে পাঠ করা। রসম-রেওয়াজের ব্যাপারটা এমনই।

কেউ একবার শুরু করে দিলে সমাজে তা সহজে চালু হয়ে যায়। আর চালু হয়ে গেলে তা কর্তব্য হিসেবে গণ্য করা হয়।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।