কিছুক্ষন আগে নাস্তা করতে গিয়ে আলবায়েনিয়াত-এর এক শুয়োরের বাচ্ছারে পাইসিলাম, ও আবার ঢাকা ইউনিভার্সিটি শাখার প্রেসিডেন্ট না কি বাল ছাল।একই হলে থাকি,তার উপরে ইয়ারমেইট,টুকটাক কথা হয়। যাই হোক ,কালকে রাতের কাহিণী নিয়ে ওকে প্রশ্ন করলাম,কালকে রাতের অন্ধকারে তোমাগ কর্মীরা যা করল,তা কতটা ইসলাম সম্মত হল? জবাবে সে মোটামুটি এইরকম বলল, তুমি যদি পরিপুর্ন ভাবে ইসলাম পালন কর,তথা মান বলে স্বীকার কর,তাহলে অবশ্যই এই ধরনের কোন রকম মুর্তি রাখাকে সাপোর্ট করা যাবে না!!সাপোর্ট করলে তুমি ইসলামচ্যুত বলে গন্য হবা।
তাকে বললাম,বিভিন্ন আরব দেশে ইসলামী বীর সেনাদের নিয়ে যে ছবি বা মুর্তি আছে সেগুলোর ব্যখ্যা কি?সেগলো কী ভেঙ্গে ফেলা উচিত?জবাবে বলল,সেগুলোও ভেঙ্গে ফেলতে হবে,আর অইগুলো কোন দলিল না।দলিল হল,কোরান,হাদিস,ইজমা কিয়াস?আমাদের হল ডিবেইটিং ক্লাবের প্রেসিডেন্ট তাকে প্রশ্ন করল,আচ্ছা ইসলামে ছবি তোলার ব্যখ্যা কি? আপনি যে ইউনিভার্সিটি তে পড়েন, এতবার যে ছবি তুলেছেন,তা কি ইসলাম সম্মত হয়েছে?আপনি যে শেষ ডেইট আসার আগেই ডিভি পাঠিয়েছেন,সেইখানে ছবি পাঠিয়েছেন, পিক্সেল সাইজ ৬০০*৬০০ করে সেটার ব্যখ্যা কি?সেটা ইসলাম সম্মত কতটুকু?ধীরে ধীরে আরো লোকজন আসতে লাগল,মাঝখানে কি ভেবে জানি না,হটাত করে ও উঠে চলে গেল।
আমাগো হলে ৩/৪ তা সরাসরি আল বায়েনিয়াত করে, আরো ্যে অনেক আছে এতে কোন সন্দেহ নাই, এরা আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেবের পেছনে নামাজ পড়ে না। কারন হল,আমাদের মসজিদের ইমাম বিভিন্ন টেলিভিসন এ বিভিন্ন ধরনের ইসলামি প্রোগ্রাম করে থাকে।
যাই হোক,কাজের কথা হল,এভাবে আর হাত গুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না,আর কারও জন্য বসে না থেকে আমাদের সবাইকে একটা সমাধান বের করতে হবে অচিরেই!!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।