ছেলেঃ _ ঐ নীল আকাশটাকে দেখ
কেমন যেন উদাস ,ঠিক তোমার মত।
মেয়েঃ _ হতে পারে,ওর বুকেতে অনেক তারা
সেজন্যেই এত স্পষ্টতা খেলছে চারিদিকে ।
ছেলেঃ _ তাইতো তুমি আর আমিও ওদের সাথে
অফুরন্ত ,অনাবিল এক সৌন্দর্য উপভোগে।
মেয়েঃ _ গাছের পাতারা নেড়ে উঠে একাত্ততা জানাচ্ছে
তবে ,ফুলগুলো কি এখন ভ্রমর বিহীন ?
ছেলেঃ _ না! তা নিশ্চয়ই হবার নয়
সব সৌন্দর্যই সৃষ্টি অন্যের জন্য।
মেয়েঃ _ যাক সাথী কেউ আছে সেটাই তুষ্টতা ,
ওগুলো কি উড়ে বেড়াচ্ছে এদিক ওদিক করে ?
ছেলেঃ _ বাদূর নিশ্চয়ই ,ফল চুরিতে বেড়িয়েছে
কিপ্টে বাগান মালিরা ওদের তাড়িয়ে দেয়।
মেয়েঃ _ তোমার মত কিপ্টে ?নীল জোৎস্নায়ও
নেয়নি হাতটি ধরে ভালবাসা আর আবেগে।
ছেলেঃ _ তাইতো ! এত উছ্ছ্বল সৌন্দর্যে নিজেদের কথা
হয়নি ভাবা, তুমিতো আমার সব বেলাকার।
মেয়েঃ _ ঐ ছাদে দেখো নিশ্চয়ই ভূত
কপালে চোখ,কিংকং শব্দ,উঃ!কি ভয়ানক।
ছেলেঃ _ আমাকে জড়িয়ে ধর,দেখ ঐ যে স্পষ্ট .....
কিছু কাপড় বাতাসে দোলছে ,শব্দ হচ্ছে ।
মেয়েঃ _ ছিঃ! কি লজ্জা,কাউকে বলোনা যেন
তুমি ছিলে তাই ,নইলে ভয়ে কিযে হতো?
ছেলেঃ _ তোমার আমার সৃষ্ট যে প্রাণ পৃথিবীতে খেলবে
ওরা জানবে না তা কি করে হয়!
মেয়েঃ _ ঠিক হয়নি তবে তোমার জানা
আমি একা ছিলেম তাই ভালো ছিলো।
ছেলেঃ _ এই বুকে মাথা রেখে তারা গুণা
কেমনে হতো সকল খেলা সারা বেলা?
মেয়েঃ _ সত্যিই এমন করেতো ভাবা হয়নি
তুমিই আমার সকল চাওযা , প্রকাশ কিংবা গোপন। ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।