। অনেস্টি ইজ দ্যা বেস্ট পলেসি। হ্যা,আমরা ব্লগাররা যার যে পরিচয় তাকে সেই পরিচয়েই সম্ভোধন করে থাকি।
শুয়রকে কি ভদ্র ভাষায় ডাকলে খুশি হয় আমার জানা নেই।
কিছুদিন পর পর কতিপয় ব্লগারের প্রতিনিধিত্বকারি হিসেবে জাহির করতে চাওয়া।
কেউ যদি নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে হাজির হয় তাকে একটা টাইটেল তো দিতে হয়.। সেই টাইটেলটা না-হয় ব্লগার বন্ধুরা আপনারাই ঠিক করে দেন।
কিছুদিন উনি ব্যাস্ত ছিলেন সিন্ডিকেট ব্লগিং কিভাবে কায়েম করা যায় সেই আন্দোলন নিয়ে। এখন হাজির হোয়েছেন ছাঘুকে ছাগু বলা যাবে না। ছাগ-বান্ধব-কে তো কিছুতেই ট্যাগিং করা যাবেনা।
অর্থাত এখন তার সংগ্রাম ট্যাগিং প্রথার বিরুদ্ধে। অর্থাত উনারা যা কিছুই করুন ব্লগে তা জায়েজ।
কিন্তু উনারা কি নিজেদের দিকে তাকিয়ে দেখেছেন। কুত্তালীগ,হাম্বা,ছাম্বা-খাটাশ,ভাদা,আরো অসংখ্য কুরুচিপুর্ণ ট্যাগিং যখন করেন কাউকে তখন কোথায় থাকে ট্যাগিং-এর বিরুদ্ধে আন্দোলন?শুধু এখানেই শেষ নয় কোন ছাগু যখন কাউকে ট্যাগিং করে তখন মারহাবা ,মারহাবা রব উঠে যায় কুৎসিত মানসিকতার এইসব ব্লগারদের মধ্যে। সেটাকে আবার উচিত কথা বলে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়।
শেইম,শেইম,শেইম।
তিব্র ঘৃণার সাথে বলছি ছাগুকে ছাগু। আর ছাগ-বান্ধবকে ছাগিয়তাবাদি ডাকার বিকল্প আমার জানা নেই। তাই তাদের-কে ঐ নামেই ডাকবো
জিবনের ঝুকি নিয়ে যদি সরাসরি প্রতিরোধ করতে পারি। তাহোলে ছাগুদের ছাগু এবং ছাগ-বান্ধবদের ছাগিয়তাবাদি বলতে ভয় পাবো কেনো?
যারা নেত্রীর বিতর্ক মুলক বক্তব্যের জাস্টিফাই দিতে গিয়ে আরেক নেত্রীর উদাহারন টানে তাদের-কে কি বলে ডাকবো তারাই আমাদের জানিয়ে দিক।
আমি শুধু জানি তাদের জন্য।
খালেদার আচলেতে
বাধা রাজাকার সব,
তাই ছাগু না হোলেও
মোরা ছাগ বান্ধব।
কৃতজ্ঞতা ,ব্লগার হাচিকো। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।