আমার মৃত্যু যেন আমার সকল ইচ্ছা পূরণের পর হয়
নারীতে কল্যাণ ধ্বংসের শুরু
ও হে নারী শুধরাও জাতি
নারী লইয়া ক্যাচাল কইরা নিজেরে গাধা বানানির মধ্য কুনু সার্থকতা নাই। বরং তাগোরে তাগো মতো ছাইরা দেন। তারা উপরে এক আর ভিতরে এক। উপরের নারীতো যৌবন মিটানোর এক আইটেম। কিন্তু ছুইলে তাতে আবার আগুন জ্বলে।
কখনো নিশি রাইতে ইশারা দিবো। আসলে কুন সময়ে যে তাদের কুন ইশারার চুলকানি উঠে তা বুঝা মুশকিল ই না অসাধ্য। স্বয়ং খোদা ও মনে হয় নারী সৃষ্টির পর মাথায় হাত দিয়া ভাবছিলেন কি সৃষ্টি করলাম আমি এই সুন্দর পৃথিবী ধ্বংস করার জন্য। কবি গুরু বলেছিলেন
নারী তুমি দেবী
তুমি লোভী
তুমি ছলনাময়ী
তোমরা এক পেয়ে ক্ষান্ত নও
যাচো শতজন
কবে জানি এক বিয়ার দাওয়াতে গেছিলাম। বন্ধুর মামার বিয়া।
গেরামে হইতাছে। আমরা ঢাকা থেইকা এক পাল পুলাপান গেলাম এক বুক আশা নিয়া যে কত্ত কত্ত সুন্দরী মাইয়া পামু। কিন্তু ওই যে কপাল বইলা একটা কতা আছে না.... বাশঁ মার্কা কপাল ফাটা পুরা ফাটা। আমি আমার বন্ধুর আবার ভালো বন্ধু ছিলাম তাই সে আমারে সবার লগে পরিচয় করাইতে চায়। তাগো বাড়ীর অন্দরমহলে গেলাম।
সেখানে দেখলাম সুন্দরী কিছু মেয়ের অবাধ আনাগোনা চলছে। তকন আমার কপালরে কইলাম আসলে ফাটা কপালের ভিতরে গিয়া একবার উকি মারার কাম আছিল। তাগো অন্দর মহল থেইকা আমি আর বাহির হইলাম না। সুন্দরী এক ললনা সে কখন থেকে আমার দিকে তার ইশারা মারতাছে মাগার বুড়া মুরব্বিগো লাইগা কিছু করতে পারছিনা। শেষ মেষ একটা ছুঠু কুইজ টাইপের কি জানি হইতাছিল।
সবাই সেখানে উপস্থিত। সারি সারি চেয়ার দেয়া। সবাই বসে মজা করতাছে। আর আমার নজর ওই ললনার দিকে। কত স্বপ্ন বুনে ফেলেছি এর মাঝে ঢাকা গিয়েই মায়ের কাছে আমার জীবন সাথী হিসেবে তাকে দাবী করবো।
চিংকু আর পিংকুর বাবা হবো। হঠাত করে বৃষ্টি শুরু হলো। আর আমার চোকের সামনে সাদা শাড়ী পড়া সেই ললনা বৃষ্টিতে ভিজা ভিজা আমার লগে রোমান্স করতাছে এমন স্বপ্ন দেখতেছিলাম। সব তারাহুরা কইরা জানলা আটকাইলো। তার পর কারেন্ট গেলো।
এর মাঝে আমি আবার স্বপ্ন দেকলাম আহারে এই কালো রাতে যদি আমি আর শুধু সেই থাকতাম। কে জানি মোমবাতি আনতে গেছে। হটাত কইরা চিল্লাচিল্লি শুনলাম ঘর থেইকা। ভাবলাম কাউরে মনে হয় জোকে ধরছে। আর কন্ঠটা বয়স্ক মনে হইলো তাই ভাবলাম কুনু বুরা আন্টি মনে হয় সাপের কামড় খাইছে।
কিন্তু কে চিল্লাইতেছে তা বুঝার উপায় নাই, যেইনা আলো আসলো ওমনি দেকি একদল মেয়ে এদিক সেকিদ ছুটাছুটি করতাছে আর আমার পরী সে কুথায় তারে পাওয়া যাইতেছেনা। হঠাত শুনি উইইই মা বল্লা অতন্ত্য কর্কশ ও ফাটা বাশ টাইপসের গলায়। আমার পরী ছেইপ আছে নি দেকতে গিয়া দেহি এই সুন্দরী ডানা কাটা পরী আমার ভাললাগা মাটিতে গরাগরি খাইতেছে আর কইতাছে উইই মা বল্লা, কে কোনাই আছোস আরে বাচা, এরে শেফালী আঁর চুলের ভিতরে ঢুকছে। ও মা বল্লা। ঘর থেকে প্রস্থান হওয়া ছাড়া উপায় ছিলো না।
সবাই ব্যস্ত ওই ললনাকে নিয়ে। এর মাঝে শেফালী কে তা ঠার করতে পারি নাই।
উইইই মা বল্লা
কত তুমি কামরাইলা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।