স্টিভ জবসকে চিনে না- এমন মানুষ মনে হয় পৃথিবীতে খুব কমই আছে। ১৯৫৫ সালে আমেরিকার এক গরীব, অসহায় পরিবারে জন্ম স্টিভ জবসের। পারিবারিক অস্বচ্ছলতার কারনে ছোটবেলায় তাকে দত্তক হিসাবে দেয়া হয় এক শিক্ষিত স্বচ্ছল পরিবারের কাছে। স্টিভ জবসের মা-বাবার শর্ত ছিল, স্টিভ জবসকে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দিতে হবে। এরপর থেকে শুরু হয় স্টিভ জবসের জীবনের পথচলা।
অনেক চড়াই-উতরাই পার করে শেষ পর্যন্ত সফলতার মুখ দেখেছিলেন স্টিভ জবস। ২০১১ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে পরপারে পাড়ি জমান কিংবদন্তি স্টিভ জবস। তার এই বৈচিত্রময় সফলতার পেছনে অবশ্যই স্বীয় গুনাবলী ব্যাপক ভুমিকা রেখেছিল যেগুলো অনুসরন করে হয়তোবা আমরাও স্টিভ জবসের মতো না হই, একজন বড়মাপের মানুষতো হতে পারব।
কল্পনা শক্তি ঃ
স্টিভ জবসের কল্পনা শক্তি ছিল খুবই প্রখর। ক্যালিওগ্রাফি কোর্স শেখার পর তিনি কল্পনা করেন বিভিন্ন প্রকারের ফন্ট তৈরির কথা এবং তিনি ফন্ট তৈরিও করেছিলেন।
তার এই কল্পনা আধুনিককালে কম্পিউটারে লেখার ক্ষেত্রে ব্যাপক ভুমিকা রাখছে।
ব্যার্থতাকে গ্রহন করা ঃ
স্টিভ জবস ব্যার্থতাকে সাদরে গ্রহন করতে শিখেছিলেন। সফলতা তাকেই মানায় যে ব্যার্থতাকে গ্রহন করতে জানে। অধিকন্তু, আমেরিকান সমাজে ব্যার্থতার সংঞ্জা আমাদের চেয়ে একটু ভিন্ন। আমেরিকান সমাজে ব্যার্থতাকে অভিজ্ঞতা এবং পরবর্তি পথের পাথেয় হিসাবে ধরে নেয়া হয়।
বৈচিত্রপূর্ন অভিজ্ঞতা ঃ
স্টিভ জবসের জীবন ছিল পুরোটাই বৈচিত্রপূর্ন। ছোটবেলায় পড়ালেখার ক্ষেত্রে যেমন ছিল বৈচিত্র, কর্মজীবনেও তেমনি ছিল বৈচিত্র। কর্মজীবনে অনেক পদ তথা কোম্পনিতে কাজ করেছিলেন তিনি।
বিস্তারিত>>>
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।