যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
জামায়াতের কারো নামে অপরাধের কোন প্রমাণ নেই।
এর চেয়ে বড় মিথ্যাচার কি কখনও হয়েছে।
এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিত যদি হয় ১৯৭১ - তাইলে তো বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাস নতুন করে লিখতে হবে।
জামাতের জেলে থাকা নেতা ছিলো ৭১ এর ঘাত বাহিনী আল বদরের প্রধান আর বর্তমান সম্পাদক ছিলো আলবদরের প্রাদেশিক প্রধান। আল বদরই বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করে পাকিস্থানীদের বশংবদ জাতি তৈরী করতে চেয়েছিলো - যার সবচেয়ে বড় ঘটনা হলো ১৪ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যা।
সেইদিন পাকিস্থানী বাহিনীর নিশ্চিত পরাজয় জেনেই আলবদররা নেমেছিলো আমাদের দেশটাকে মেধাশূন্য করতে। তারা আজও সেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
আল বদর বাহিনী কি আসলে কোন অপরাধ করেনি?
একটা বাক্য দিয়ে যে সমস্ত ইতিহাস মিথ্যা প্রমান করতে চায় - তাদের জন্যে সামান্য করুনাওকি অবশিষ্ট থাকে?
আর বর্তমান জামাতের ভারপ্রাপ্ত আমীর ইউসুফ রাজাকার বাহিনীর জনক - সেই রাজাকার বাহিনীর কতজন সদস্য ১৯৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত চলা বিশেষ আদালতে সাজা পেয়েছে - সেই বিষয়টা লুকাবো কিভাবে?
সর্বোপরি ইউসুফ নিজেই দন্ডপাপ্ত হয়ে কারাভোগ করেছে।
শিবির কর্মীদের কত নিখুত ভাবে মগজ ধোলাই করা হয় তা এই পোস্ট না পড়লে হয়তো জানা হতো না। ধন্যবাদ ওবায়েদ নামক ব্লগারকে।
Click This Link
নিকৃষ্ট ও ঘৃন্য ধারার এই মতবাদের অনুসারীদের কি কোন দিন কেউ আলোর দিশা দিতে পারবে। নাকি পূর্ব পুরুষদের ঘৃনার বোঝা বহন করাই এদের নিয়তি - আল্লাহই জানে ....
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।