নিউক্লিয়ার সন্ত্রাস মুক্ত বিশ্ব চাই
সত্যবাদী কাঠুরের গল্প আমরা সবাই জানি। সেই যে এক কাঠুরে ছিল যার কুঠার নদীতে পরে যায়। সে নদীর পারে বসে কান্নাকাটি করছিল, তখন এক পরী এসে প্রথমে স্বর্ণের পরে রুপার এবং সবশেষে তার লোহার কুঠারটি তুলে আনে। কাঠুরে সততার সাথে স্বর্ণ এবং রুপার কুঠার নিজের নয় বলায় পরী খুশি হয়ে তিনটি কুঠারই তাকে দিয়ে দেয়।
এবার শুনুন পরের ঘটনা -
স্বর্ণ এবং রুপার কুঠার পেয়ে কাঠুরে বেশ বড় লোক হয়ে গেছে - এখন আর সে কাঠ কাটে না।
বিয়ে করেছে অনেক দিন কিন্তু অভাবের কারণে এতদিন হানিমুন করা হয়নি। এবার সুযোগ পেয়ে সমুদ্রের পারে হানিমুন করতে গেছে। একদিন তার বউ সমুদ্রের পানিতে ডুবে গেল। আগের মতই সে সমুদ্রের পাশে বসে কান্না-কাটি শুরু করল। তার কান্না দেখে সেই পরী আবার এসে হাজির।
পরী: কি ব্যাপার তুমি কাদছ কেন?
কাঠুরে: আমার বৌ সমুদ্রে ডুবে গেছে।
পরী: অপেক্ষা কর আমি তোমার বৌকে তুলে আনছি।
পরী সমুদ্রের পানিতে ডুব দিয়ে যাকে তুলে আনল সে কাঠুরের বৌ না - সে হচ্ছে ঐশ্বরিয়া রায়।
পরী: দেখতো এ'ই তোমার বৌ কি না?
কাঠুরে : হ্যা, এই আমার বৌ।
পরীরেগে গিয়ে) তোমাকে তো আমি সৎ মানুষ বলে জানতাম।
তোমার এত অধ:পতন হল কি করে? নাকি ঐশ্বরিয়ার সৌন্দর্য দেখে নিজের বৌকে ভুলে গেছ?
কাঠুরে: আমাকে বোকা পেয়েছ না? আমি বলি এটা আমার বৌ না, তার পর তুমি মাধুরীকে তুলে আন, আমি বলে সেটাও আমার বৌ না, তারপর তুমি আমার বৌ কে তূলে আন আর সততার পুরোস্কার হিসেবে তিনটাকেই আমার ঘারে চাপিয়ে দাও, এই তো তোমার ইচ্ছা? আমি এক বউ সামলাতেই হিমসিম খাচ্ছি তিনটাকে সামলাব কিভাবে?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।