http://vutoo.blogspot.com
মদন আই,এস,এস,বি, এর মেডিকেল টেস্ট দিতে গেছে। টেস্ট উপলক্ষে গুলিস্থান থেকে ২০ টাকায় আন্ডি কিনেছে (এই আন্ডি কেনারও গল্প আছে!) ; এক্কেরে নতুন। যথাসময়ে মদনের ডাক পড়ল। আন্ডি ছাড়া আর সব খুলে ফেলার নির্দেশ এল। কি আর করা; মদন খুলতে শুরু করল।
সব খোলার পর মদন সমস্যাটা বুঝতে পারল - ওর আন্ডি কোন এক বিচিত্র কারণে ঢিলা হয়ে গেছে। একাই গড়িয়ে পড়ে পায়ের উপর। ’নয়া মাল কিনলাম; শালার--’ মনে মনে আক্ষেপ করে মদন। সোজা হয়ে দাড়িয়ে থেকে কোন রকম দুহাত দিয়ে আন্ডি চেপে রাখে মদন। যথাসময়ে ছোট অফিসার ওকে পাশের একটা নির্জন কক্ষে নিয়ে যায়।
সেখানে বড় বাবু বসা। অতি ঘাগু মাল; দেখেই বোঝা যায়। ’তা মদন বাবু - আপনার এই অবস্থা হল কি করে?’ বড় বাবু জিজ্ঞেস করে। ’এখানে এলে সবার মুখ শুকিয়ে যায় আর আপনার দেখি হঠাৎ পশ্চাৎদ্দেশ শুকায়া গেল? ঘটনাটা কি?’। মদন আমতা আমতা করে ’না মানে ঘটনা হচ্ছে গিয়ে’ মদনের কথা শেষ হয় না বড় বাবু আবার শুরু করে ’কষ্ট করে আর ধরে রাখার দরকার নেই।
ওটা ছেড়ে দিন। ’ মদন আদেশ পালন করে। হাতের চাপ ছাড়তেই টুপ করে খসে পড়ে মদনের ইজ্জত। বড়বাবু ছোটজনকে কি যেন ইশারা করে। ছোটবাবু তার পেছনে এসে দাড়ায়; মদন দেখে তার হাতে বড় একখানা টর্চ লাইট।
'শেষমেষ টর্চ লাইট দ্বারা ইজ্জত লোপাট হবে?’ মদন ভাবে। মদনকে উবু হতে বলা হয়। ভয়ে ভয়ে সে উবু হয়। তার মনে রাগ জমতে শুরু করে। উবু হবার পর পেছন থেকে ছোটবাবু টর্চের আলো ফেলেন।
বড়বাবু জিজ্ঞেস করেন। কি মদনবাবু সিগ্রেট টিগ্রেট খান নাকি? মদনের রাগ এবার তুঙ্গে। সে পাল্টা জিজ্ঞাসা করে ‘কেন ধোঁয়া বেরুচ্ছে ?’
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।