আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ক্ষুদার যন্ত্রনা আর হাহাকারে বাংলাদেশ।সব বিভেদ ভুলে কি পারিনা আমরা এই দেশের মানুষকে বাচাতে।

কোথায় পাব শান্তি,তাই খুজেঁ বেড়াই।

দেখ আমাদের এই দেশের মানুষের জন্য সবচেয়ে যেটা বড় বেশী প্রয়োজন তা হল আমাদের একতা। কিন্তু তাতো নাই। দেশ স্বাধিন হওয়ার পরপরই আমরা যে কয়েক ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছি । এবং দিন দিন তা বেড়েই চলেছে।

সাংবাদিক মানেই ফেরেশতা নয়। এরা খাদ্য অভাব নিয়ে যতটা লিখে গরিব মানুষের জন্য তার চেয়ে বেশী থাকে তাদের রাজনৈতিক এজেন্ডা। তবে হ্যাঁ ভাল সাংবাদিক যারা আছেন তাদের কাছ থেকে অনেক কিছুই আশা করি। এখানে কেউ মুসলিম কেউ হিন্দু কেউ বৌদ্ব কেউবা খ্রীষ্টান। কেউ মুজিব পন্থী কেউ জিয়া পন্থী।

কেউবা এরশাদ। কেউ আবার ইসলামপন্থী কেউবা ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদে বিশ্বাসী। কেউ আবার কম্যুনিষ্ট কেউ নকশাল পন্থী। আর আছে রাজাকার। যা বাংলাদেশের টপ টপিক।

বাংলাদেশ যতদিন থাকবে মনে হয় এই নিয়ে মাতামাতি চলবে। এটার যেন কোন সল্যুশান নেই। যারা আসলেই সেই সময় রাজাকারী করেছে তারা বাদে আমাদের এই দেশ বাংলাদেশ। আমরা বংলাদেশী। এই দেশ আমাদেরই।

অন্য কারো নয়। এদেশের কিছু ক্ষতি হলে তা আমাদেরই ক্ষতি। কিন্তু আমারা বিভক্তি ছাড়া আর কি দেখি। শুধু মাত্র এই সামহয়্যারে তাকালেই দেখবেন। জিয়া পন্থীরা বলবে তাদের আমলই স্বর্ন যুগ ।

মুজিব পন্থিরা ও সমান। ইসলাম পন্থিরা বলবে দেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠীত হলেই সব ঠিক ঠাক। যদিও তাদের সাড়ে তিন হাত শরীরের মধ্যেই ইসলাম প্রতিষ্টা করে নাই তারা কি করে একটা দেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করবে। কম্যুনিষ্টরা বলবে কম্যুনিজম ছাড়া সবই বেকার। আর ধর্মই অগ্রগতির পথে অন্তরায়।

এই দেশ তো আমাদেরই। এর ক্ষতি হলে আমাদেরই ক্ষতি। একটুও বিভেদ আমারা কমাতে পারিনা??? আমরা কি সবাই নিজেদের প্লাটফর্ম থেকে এই দেশের সহয়তায় এগিয়ে আসতে পারিনা। এই দেশ আপনার আমার আমাদের সবার।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।