কেএসআমীন ব্লগ
মার্চের মাঝামাঝি থেকেই আমাদের দেশে গরম পড়া শুরু হয়। এটা অক্টোবর পর্যন্ত চলে। তারপর আস্তে আস্তে শীতের আমেজ।
গরমে সূর্ষ উঠে বেশ ভোরে। অর্থাৎ ৫ টার দিকে।
এখন এই সময়ে যদি আমরা আমাদের ঘড়িতে একঘন্টা যোগ করতে পারি তাহলে অনেক লাভ। কর্মক্ষেত্রে আমরা একঘন্টা আগে যেতে পারি। শীতকালে যেমন ঘুম থেকে উঠেই অফিসের দিকে রওয়ানা দিতে হয়, গরমকালেও অনেকটা সেরকমই হবে। সময় নষ্ট করার সুযোগ থাকবে না।
আমাদের প্রাক্তন উপদেষ্টা তপন চৌধুরী প্রথমদিকে বলেছিলেন আমাদের দেশে দুই রকম টাইম প্রবর্তনের, শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন।
কিন্তু কই, তিনি তো পালিয়ে গেলেন। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের কথাও তিনি বলেছিলেন...
সদাশয় সরকারের কাছে আবেদন, বিষয়টা নিয়ে একটু ভাবুন। পৃথিবীর অনেক দেশেই এ রকম ঘড়ির কাটায় সময় যোগ করার নিয়ম আছে সময়ে সময়ে। ইউরোপে আছে, আমেরিকায় আছে। আমাদের দেশে হলে ক্ষতি কি?
আমাদের মানুষের কর্মদক্ষতা বাড়বে।
বিদ্যুত সাশ্রয়ও হবে।
আমাদের এখানে মোটামুটিভাবে বছরে ৮ মাস গরম আর ৪ মাস শীত। এভাবে মার্চের ১ তারিখে ঘড়ির কাটায় ১ ঘন্টা যোগ করে অক্টোবরের ৩১ তারিখ পর্যন্ত চলতে পারে। নভেম্বরের ১ তারিখে আবার ঘড়ির কাটায় ১ ঘন্টা বিয়োগ করলেই চলবে।
ডায়নামিক সরকারই পারে দেশের জন্য ভাল কিছু উপহার দিতে...
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।