প্রোটিন আমাদের ব্রেনের ফাংশনিংয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। কিন্তু একটা গবেষণায় দেখা গেছে, এটি কয়েক বছরের মধ্যেই কমপিউটারের মেমোরি ফাংশনিংয়ে বিশাল ভূমিকা রাখবে। ওসাকা ইউনিভার্সিটি জাপানের টেটসুরো মাঝিমা দেখিয়েছেন, প্রোটিন কিভাবে কমপিউটারের ডেটা সংরক্ষণ করতে পারে এবং বর্তমানে ম্যাগনেটিক ও অপটিকাল মিডিয়াকে ছাড়িয়ে যাবে। তিনি আশা করছেন, আগামী পাচ বছরের মধ্যে এ প্রযুক্তি বাস্তবায়িত হবে এবং ডেটা সংরক্ষণ হবে অনেক স্থিতিশীল ব্যবসায়িক প্রডাক্টের জন্য। প্রোটিন বেজড ডেটা ম্যাগনেটিক ইন্টারফেয়ারেন্সের জন্য নিরাপদ। লাইট ও কেমিকালের মিশ্রণে তারা ডেটা কমপিউটারে পড়তে এবং ডিলিট করতে পারে। মাঝিমা বলেন, ‘প্রোটিন প্যাটার্নগুলো এক মিনিট স্থায়ী হয় এবং তখন কমপিউটারে স্ট্যান্ডার্ড স্পিডে পড়া যায়। প্রোটিন ব্যাকটেরিয়া থেকে নেয়া হয়, যা খুবই স্থিতিশীল কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী সংরক্ষণের জন্য ৪০ সে.-এর নিচে তাপমাত্রায় রাখতে হবে। তারা প্রোটিনকে বায়ো সেন্সর এবং অটোম্যাটেড মেডিকাল টেস্টে ব্যবহারের জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।