আওয়াজ উঠতে হবে, আওয়াজ উঠছে
দোস্ত, কেমন আছিস, অনেক দিন লিখি না, রাগ করিস না, ব্যস্ত, জীবনের পায়ে গোলামীর শেকল, মেধায় জামানার অপবাদ, সত্য গলায় ছুরি চালাতে চাকু নিয়ে মোড়ে সমাজ কর্তাদের পাহারা। জগতের ফুল গুলোর মত নিস্পাপ হবার স্বপ্ন সেই ছোট বেলা থেকে দেখি। কিন্তু দেখ, কই পারলাম। এখন কই মাছের মত লাফ দিয়ে ওঠে লুকানো পুরুষত্বে অবাধ্য মনটা। নিজেকে পন্ডিত ভেবে জাহির করার অবৈধ অভ্যাসটাও এখনও ত্যাগ করতে পারিনি।
জানি না, কোথায় ঠেকবে জীবনের সকল আয়োজন। চকবাজার, নাকি জাহিলী যুগের মগবাজার । চেষ্টারত অবস্থায় আছি ব্যক্তিত্বের পতন রুখতে প্রতিনিয়ত, যখন যা পাই আকড়ে ধরি, ভেঙে পড়ে, পরেরটা ধরি, কিছুক্ষন আটকে থেকে, আবারও পতন.........
চির চেনা পথেই হাটি
কখনও কখনও অসেচতন মনে
চেতন শরীর নিয়ে সভ্যতার মেলায় নাচি, লোকে হাসে;
দুলি যেমন কচুরিপনা ঢেউ-এ ভাসে,
শীতের রাতে নি:সন্তান বুড়ো বিড়ির বিরহে কাশে,
যেন উলঙ্গ ফড়িং রুপ লুকায় দূর্বল ঘাসে।
গল্প আর কবিতা ছাড়া আবেগে নেই কোন চাবি
এদিকে জগতে শুধু তসলিমার চটি/সস্তার দাবি,আমি দাম পাই না।
কি করব? ভাবনা নিরহ দেয়ালে এফসিডির বেয়াদব পোস্টার
লেপে অচেনা টোকাই,
ময়ুরীর কাপড় দুভির্ক্ষে সাহায্য করতে উদ্যত্ত মন;
বড়,বড়ই অচেনা লাগে নিজের কাছে, নিজেরই জীবন।
ভেঙ্গে পড়ে সব পণ।
নিজেকে খাটি ভাবলেও সভ্যতার জিজ্ঞাসায় উত্তরহীন সত্তায় অজস্র দাগ,
বাস্তবতার শিশু স্বপ্নগুলো আর অবাস্তব জগতের আচরণের অসীম ফাঁক।
নীল আসমানের বুকে তারা, আর জমিনের ভাঁজে ভাঁজে আকাঁনো চাকুর নাক।
তবুও মাঝে মাঝে নিজের উপর নিজেই রাগি, আবার নিজের উপরই নিজে হাসি
কাঠামোর আতেল হাসনে গর্জে ওঠৈ বত্রিশ পাটি। আবার চির চেনা পথেই হাটি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।