আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বেনজিরের আত্মত্যগের মধ্য দিয়ে কি মৌলবাদের বিজয় হল?



পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মই এক ধরনের ব্যক্তি স্বার্থ্ চরিতার্থের প্রতিফলন মাত্র। জন্ম লগ্ন থেকেই তাদের নেতৃত্ব একধনের প্রতিহিংসার বিষ বাষ্প ছড়াতে থাকে। প্রথমত তাদের শিকার কশ্মীরি জনগন। তারা কশ্মীরি জনগনের স্বার্থের চাইতে ব্যক্তিগত স্বার্থ চরিতার্থে লিপ্ত ছিল বেশি, তাই আজ কশ্মীরি জনগনের এই দূ্র্বিষহ জিবন। তার পর বাংলাদেশ, ইসলাম আর মুসলমানের দোহাই দিয়ে তারা আমাদের জাতী স্বত্মা ধ্বংস করে দিয়ে গেসে যার মূল্য আমরা এখনো দিয়ে যাচ্ছি; আরও কতকাল যে দিতে হয় তার হিসাব দেয়া কঠিন।

তার পর আফগানদের শায়তার নামে তদের উপর একধরনের মৌলবাদের ভূত চাপিয়ে দিয়েছে যার যের তারা এখনো টানছে, এর শেষ কোথায় তার উত্তর এখনো সূদূর পরাহত। অথচ তাদের আগ্রাসী ভূমিকার স্হলে উদার মনোভাবের পরিচয় দিলে ইতিহাস অন্যরকম হতে পারতো। এখন ষময় এসেছে এর যের টানার। উপমহাদেশের মানুষকে যারা শান্তিতে থাকতে দেয়নাই, তাদের শান্তিও এখন বাষ্পায়িত হতে শুরু করেছে। তবে আমরা মোটেও পাকিস্তানের এই অবস্থা আশা করিনা, কেননা এটা আমাদের শান্তিও বেনষ্টের কারন হয়ে দাড়িয়েছে।

কিন্তু আমার প্রশ্ন, ঘোষনা দেয়ার পরও কি মোশারফ বেনজিরের যথেষ্ট নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছিলেন, নাকি সেও বেনজিরের অনুপস্থিতিই আশা করছিল? আমরা শুধু এই প্রত্যাশাই করব যে পাকিতস্তানি জনারেলরা পৃথিবীর এই উত্তরণে তাদের এবং উপমহাদেশের মানুষের ধ্বংসের চাইতে উন্নতিই কামনা করবে। তাডের ঘাড় থেকে আলকায়দার ভূত নামিয়ে এতদন্চলের শান্তি আর উন্নতির দিকে নজর দিবেন।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।