একটু সতর্কতা অবলম্বন করে সাধারণ সর্দি ঠাণ্ডা কাশি থেকে খুব সহজেই মুক্ত থাকা সম্ভব।
১. সর্দি কাশিতে আক্রান্ত ব্যক্তির বা কাশি বা হাঁচি থেকে কমপক্ষে তিন ফুট দূরে অবস্থান করুন। সর্দি-কাশির জীবাণু খুব সহজেই আপনার চোখ অথবা নাকের ভেতর দিয়ে সংক্রমিত হতে পারে।
২. হাত সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। হাঁচি বা কাঁশির সাথে নির্গত ঠাণ্ডার জীবাণু যে কোন বস্তুতে লেগে থাকতে পারে।
স্পর্শের মাধ্যমে তা হতে সংক্রমিত হতে হবে।
৩. পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি গ্রহণ করুন। যথেষ্ট পরিমাণে (কমপক্ষে দৈনিক আট গ্লাস) পানি গ্রহণ শরীরের বিশুদ্ধতা নি্শ্চিত করে এবং দেহ থেকে জীবণু নির্গমনে সাহায্য করে।
৪. আঙ্গুল দিয়ে ঘন ঘন নাক অথবা চোখ খুটবেন না।
৫. বিছানায় পড়ে না থেকে হাঁটাহাঁটি মৃদু ব্যায়াম করুন।
৬. রাত্রে যথেষ্ট পরিমাণে ঘুমান। চিকিৎসা গবেষণায় তথ্য রয়েছে যে অনিদ্রা দেহের রোগজীবণু ধ্বংসকারী কোষের সংখ্যা হ্রাস করতে পারে। অন্যদিকে পর্যাপ্ত ঘুম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৭. কম চর্বিযুক্ত চিকেন স্যুপ খান। গরম গরম চিকেন স্যুপ প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান সরবরাহ করে দেহকে ঠাণ্ডা-সর্দির জীবানুর সাথে যুদ্ধে সাহায্য করে।
৮. কফ কাশি, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, গলা ব্যথা, জ্বর ইত্যাদি উপসর্গে ডাক্তারের পরামর্শে সুনির্বাচিত ওষুধ গ্রহণ করুন
(সংগৃহীত)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।