যুদ্ধের এক পর্যায়ে ১৯৯০ সালে বসনিয়ার মুসলমানসহ অন্যদের ওপর হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতনের মতো অপরাধে জড়িত হওয়ায় তাদের ১০ থেকে ২৫ বছর পর্যন্ত সাজা দেয়া হয়েছে।
হেগ শহরের ওই আদালত ক্রোয়েশীয় নেতা জাদ্রাংকো রিলিককে ২৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। বাকি পাঁচজনকেও বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয়েছে। তাদের সবাই ২০০৪ সাল থেকে কারাগারে বন্দি আছেন।
তিন সদস্যের এই ট্রাইব্যুনালের রায়ে বলা হয়, হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণের মতো অপরাধগুলো যুদ্ধের সময় সৈন্যদের বিশৃঙ্খলার কারণে হয়নি, বরং ১৯৯৩-৯৪ সালে স্বঘোষিত বসনিয়া- হার্জেগোভেনিয়া রাষ্ট্র থেকে মুসলিমদের নিধনের পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই করা হয়েছে।
সাবেক যুগশ্লাভিয়ার পূর্বাঞ্চলের সিটি অব মোস্তার থেকে মুসলমানদের বিতাড়নের কথা উল্লেখ করে রায়ে বলা হয়, “মধ্যরাতে তাদের ঘুম থেকে তুলে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল। ১৬ বছরের এক কিশোরীসহ অসংখ্য নারীকে ধর্ষণ করেছিল ক্রোয়েশিয়ার ডিফেন্স কাউন্সিলের সৈন্যরা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।