যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই । কাদঁতে আসিনি ফাসিঁ দাবী নিয়ে এসেছি ।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়া জটিল প্রশ্ন: পর্ব-১ উত্তর ও ফিরতি প্রশ্ন (রাজাকারদের জন্য)
পাকিস্থানী আর্মিঃ বরাবরই বুদ্ধি হাটুর নীচে। সেটা নতুন কোন গল্প নয় । এখনও আমরা আর্মি বলতে হাটু বুঝি কারণ সেই একই ।
পাকিস্থানী আর্মিও তার মেধার র্চচা করেছে হাটু চুলকায়ে । এখনকার দেশপ্রেমিক বাহিনীও হাটুর উপর নির্ভরশীল । এরা মনে করে তারাই সবচেয়ে মেধাবী অন্যরা ব্লাডি সিভিলিয়ান (পাগলের সুখ মনে মনে !!)তাদের প্লান পরিকল্পনায় সব চলছে আর আবার বলবে আমরা সরকার চালাছি না , কিংবা তাহারা ফেরেস্তার ন্যায় , অন্য বিষয়ে লোভ লালসা নাই ।
পাকিস্তান সাচ্চা মুসলমানের দেশ । আটা খাওয়া বডি (কামের বেলায় শূণ্য ) মেল্লা সাহস তাদের ।
পাকিস্থানের নাকি গর্ব পাকিস্থান আর্মি । অবশ্য এরজন্য ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট সেই গর্বের ভাগীদার । ১৯৬৫ সালের যুদ্ধে এই রেজিমেন্ট এর বাঙালি সৈনিকদের সাহসিকতাই পাকিস্থান আর্মির গর্বের কারণ । ১৯৭১ সালেও সেই সাহসী বাহিনী নিরহ বাঙালিদের পাখির মতন মারতে লাগল । কিন্তু বাঙালি যখন প্রতিরোধ গড়ল তখন আর যায় কোথায় ।
আটা খাওয়া সাহস চুপরস রগল । বাঙালির সাধারণ বন্দুক আর অস্ত্রের কাছেই কুপোকাত পাকিস্থানী বীরের দল । কিন্তু সাহস নাই তো কি হইছে । নিরহ মানুষ পাইলে তো গুলি করতে পারে , নারী পাইলে ধর্ষন করতে পারে । একটা ইজ্জত আছে না ।
বাঙালিদের কাছে আত্মসমর্পণ করলে একটু ইজ্জতে লাগে না !! তাছাড়া বাঙালিরা তো ইউনিফাইড আর্মিও তখন নাই , এই টাল বাহানা করে তারা ভারতীয় বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করতে রাজী হলো । ভারত ও মওকা পেল । পাকিস্থানীরা তাদের কাছে আত্ম সর্মপন করবে । আর পাকিস্থানীরা নিজেদের সাত্ত্বনার জন্য বাঙালির কাছে আত্মসর্মপন করতে লজ্জা লাগে ।
সৈয়দ বংশের পোলা ! একটা ইজ্জত আছেনা !! চুরি করবার পারি মাগার রিকশা চালানো যায় না ।
তেমনি তোমাদের (রাজুকার গো ) আব্বু হুজুরদের একটা ইজ্জত আছে না !! তা যদি এতোই জানার শখ তো তোমাদের আব্বুদের জিগাও না , ক্যান মুসলমান থুইয়া হিন্দু গো পায়ে পড়ল বীর পাকিরা ??
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।