আমি নতুন, আমাকে ভয় দেখাবেন না। ভয় দেখালে হারিয়ে যাব.................. কুমিল্লা মুরাদনগরে গত মঙ্গলবার বিএনপির মিছিলে হামলার কথা অস্বীকার করেছে জেলা আওয়ামী লীগ। বৃহস্পতিবার কুমিল্লা জেলা (উত্তর) আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম সরকার এ ঘটনাকে হারুন বাহিনীর সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কোনো সন্ত্রাসী কাজের দায়ভার নেবে না। ’ মুরাদনগর উপজেলা আ.লীগের উদ্যোগে মানবতাবিরোধীদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বাসস্ট্যান্ড মোড়ে এক পথসভায় তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, ‘দুবার আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে সংসদ নির্বাচনে মুরাদনগর থেকে পরাজিত হয়ে ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়ে মুরাদনগরের পরিবেশ উত্তপ্ত করে তুলছে।
যারা হামলা করেছে তারা মূলত তার সন্ত্রাসী বাহিনী। গত মঙ্গরবার মুরাদনগরে বিএনপির মিছিলে কোনো আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী হামলা করেনি। যারা হামলা করেছে তারা আওয়ামী লীগের কেউ না। তারা মুরাদনগরের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অশান্ত করার লক্ষ্যে ওইদিন সন্ত্রাসী হামলা চালায়। আওয়ামী লীগ এর দায়ভার নেবে না।
’ এ সময় এ ঘটনার নেপথ্য নায়কদের আগামী ১০ দিনের মধ্যে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন কুমিল্লা জেলা (উত্তর) আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম সরকারসহ অন্যান্য নেতা। এ পথসভায় আরও বক্তৃতা রাখেন যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আ ক ম গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা আ.লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স্বপ্ন কুমার সাহা, হেলাল উদ্দিন মজনু, সাংগঠনিক সম্পাদক ভিপি জাকির, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য আবুল কালাম আজাদ, ইউপি চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন, আবুল খায়ের, শরিফুর ইসলাম, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম মাশুক, যুবলীগ নেতা সফিকুর রহমান ছবি প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সৈয়দ রাজিব আহাম্মদ। প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে আওয়ামী লীগের হামলায় দেশ-বিদেশে সমালোচনার ঝড় ওঠে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।