ভস্ম হই। মৃত্যুর চুমু আমার কপোল ছুঁয়ে যায়। বেঁচে উঠি আবার। নতুন দিনের আশায়। বেঁচে উঠি বারবার।
নায়াগ্রা দেখতে বাফেলো, নিউইর্য়কে গিয়েছিলাম। আগে ব্লগ থেকে অমিত আহমেদের সাথে যোগাযোগ হয়েছিল। সব কিছু ঠিকঠাক, শনিবার কানাডার ওপাশ গিয়ে দেখা করব অমিতের সাথে। উপরন্তু কানাডা চিনি না তাই তার কাছ থেকে ঘোরাঘুরির আইডিয়া নেয়া যাবে।
একটু দেরী করে ঘুম ভাঙ্গায় বেলা করে পৌছালাম নায়াগ্রা ফলসের কানাডিয়ান পাশে।
ফলসটা দেখে ফোন করলাম অমিত আহমেদকে বেলা তিনটা কি চারটা নাগাদ। ফোন ধরছেন না দেখে মেসেজ ছাড়লাম একটা। বিকেল ছয়টা নাগাদ টরেন্টো শহরে পৌছলাম।
হঠাৎ সাড়ে ছয়টায় অমিতের ফোন। দারুন কণ্ঠের অধিকারী অমিত জানালেন যে তিনি একটু দূরের শহরে থাকেন, আসতে ঘন্টা খানেক লাগলেও আসবেন তিনি।
আমিও রাজি হলাম প্রতীক্ষা করতে।
কিন্তু টরেন্টোর সিএন টাওয়ার ছাড়া আর কি দেখার আছে সেটা জানা না থাকায় আমার সঙ্গীরা ব্যাস্ত হয়ে পড়ল ফিরে যাবার জন্য। উপরন্তু রাতে আলোকিত নায়াগ্রা দেখতে হবে সেটারও একটা তাড়া ছিল।
তাই দেখা হলোনা অমিতের সাথে। মনের মধ্যে খচখচি নিয়েই ফিরে এলাম টরেন্টো থেকে।
বেঁচে থাকলে দেখা হবে সুহৃদ, দেখা হবে নিশ্চয়ই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।