খুব সাধারন মানুষ
২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্তে ফেলানিকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ ১৮১ ব্যাটালিয়নের চৌধুরীহাট ক্যাম্পের এক জওয়ান।
আমিয় ঘোষের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় অনিচ্ছাকৃত খুন এবং বিএসএফ আইনের ১৪৬ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।
এই আদালত গত বৃহস্পতিবার ফেলানি হত্যা মামলার রায়ে বলে, ‘বিএসএফ ১৮১ নম্বর ব্যাটালিয়নের সদস্য অমিয় ঘোষের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ আদালত পায়নি। ফলে তাকে বেকসুর খালাসের আদেশ দেয়া হচ্ছে। ’
এই রায়ের প্রতিবাদে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলতে ব্যাপক ঝড় উঠেছে।
অনেকে ঢাকায় ইন্ডিয়ান হাই কমিশনের সামনের রাস্তার নাম "ফেলানী রোড" করার তীব্র দাবি জানিয়ে আসচ্ছে। এই দাবির সাথে আমিও পুরোপুরি একমত। কিন্তু ইন্ডিয়ান হাই কমিশনের সামনের রাস্তার নাম "ফেলানী রোড" করার পড়ে ইন্ডিয়ান হাই কমিশন তাদের অফিস যদি অন্যত্র সরিয়ে নেয় তাহলে আমাদের "ফেলানী রোড" এর নামকরণ এর সার্থকতা অনেকটাই কমে যাবে। তাই আমি ঢাকায় ইন্ডিয়ান হাই কমিশনের সামনের রাস্তার নাম "ফেলানী রোড" করার তীব্র দাবি সহ কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্তে ফেলানিকে যেখানে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে সেই সীমান্ত বা বর্ডার এর নাম "ফেলানী সীমান্ত" বা "ফেলানী বর্ডার" করা হোক। এই র্ডার এর নাম "ফেলানী বর্ডার" করা হলে বিএসএফ দিনে কম করে হলেও ১০ বার ফেলানীর নাম নিবে।
আমি চাই বিএসএফ আমৃত্যু না চাইলেও ফেলানীর নাম উচ্চারণ করুক। আর সীমান্ত কখনই হাই কমিশনের মত স্থান পরিবর্তনশীল নয়।
তাই আমি কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্তে ফেলানিকে যেখানে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে সেই সীমান্ত বা বর্ডার এর নাম "ফেলানী সীমান্ত" বা "ফেলানী বর্ডার" করার তীব্র দাবি জানাচ্ছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।