আমার ব্যক্তিগত ব্লগ
মালয়শিয়ায় বিভিন্ন রকম ফলের জুস খেয়েছি। ওরা বিশাল গ্লাসে বরফ (আগেই দিতে বলতে হয়) দিয়ে ভরে জুস দেয়। বরফ গুলোর আকৃতি অনেকটা রিং চিপস এর মতন। মাঝখানে ফাকা।
গার্লিক ব্রেড: এর কথা আমি বা গোপাল ভাঁর কোনদিন ভুলবো কিনা সন্দেহ।
লংকাউয়ই দ্বীপে প্রথম এই খাবারের অর্ডারই দিয়েছিলাম। দেখে কয়েকবার গার্লিক টোস্ট খেয়েছিলাম। আশা করেছিলাম ঐ জাতীয় কিছু হবে। দেয়ার পর দেখলাম পাউরুিটর মধ্যে কাচা রোশুন ফরে দিয়েছে। সাথে আর কিছুনা।
বহুকষ্টে একটা শেষ করলাম। "জানতে চাই" এর অনুরোধে গোপাল ভারও একটা (নাকি শেষ করেনি?) খেলো। ফলাফল হলো খুব খারাপ আমাদের ৩দিন গলা জ্বলেছিল। আর অন্য খাবারের টেস্ট পাওয়া শুরু করেছিলাম ১ দিন পর।
পাতোয়া: এটা ভালোই লেগেছিল, ডিম রুটির মতোন ভেজে তার ভিতর ফ্রাইড রাইস ভরে দেয়।
এরা সস দিয়ে মনে হয় ভাজে। রাইস এর রং হয় লালচে আর মোটা চাল দিয়ে রাধে।
ফিস: আমি জানিনাহ কি মাছ। তবে ওরা কাচা মাছ দেখিয়ে দিয় বলল এটা রাধবে কিনা, আমরা ওর্ডার করলাম। খেতে খুবই মজা।
সি ফুড: একদিন কোকো বিচ (রেস্টুরেন্ট) এ সি ফুড খেলাম। এদের খাবারও খুব মজা। দাম একটু বেশি হলেও অন্যান্য রেস্টুরেন্টের সি ফুডের তুলনায় কম। রেস্টুরেন্টের লোকেশনটাও খুব সুন্দর। সাগরের পারি।
তীরে কাকড়া হেটে যাচ্ছে। রেস্টুরেন্টের চৌবাচ্চাতেও আছে কাকরা, মাছ আরও কি কি যেন। ওরা ডাবটা খুব সুন্দর করে কাটে, অনেকটা বৈয়ামের মতোন, ডাকনা খুলে স্ট্র দিয়ে পানি খেলাম। খাবার খুবই মজার।
চিকেন সান্ডউইচ: টুইন টাওয়ারে ২ন্ড ফ্লরে খেয়েছে।
আর্ট গ্যালারির পাশে। ওদের পরিবেশটাও ১র্স্ট ক্লাশ। খাবার এবং দাম দুটোই লা জওয়াব।
টমিইয়াম: আমি এক চামচ খেয়েছি। যারা দুনিয়ায় ঝাল ছাড়া কিছু বোঝেন না, তাদের জন্য এই সুপ।
এর ঝাল গোপাল ভাঁড় কেও ভুগিয়েছিল।
থাক আর লিখলে ক্ষুধা লেগে যাবে আমার এটুকুই যথেস্ঠ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।