অতি দক্ষ মিথ্যুক না হলে সত্যবাদিতা উৎকৃষ্ট পন্থা
একটা গল্প মনে পড়লো অনেক দিন পরে, এক লোকের অজীর্ন হয়েছে, যা খায় তার কিছুই হজম হয় না, বরং সরাসরি বের হয়ে যায়, এই সমস্যা নিয়ে অনেক দিন কাটানোর পর এক ডাক্তার তাকে পরামর্শ দিলো উপর দিয়ে খাওয়ার জন্যই হয়তো এই সমস্যা হচ্ছে এবার থেকে নীচ দিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করো তাহলে থাকতেও পারে।
এর পরও অনেক দিন কেটে গেছে, সেই লোকও ডাক্তারের সাথে দেখা করে নি, এক দিন হঠাৎ বাজারে দেখা হলো ডাক্তারের সাথে সে লোকের, সেই লোক বিচিত্র ভঙ্গিতে পা পেঁচিয়ে এপাশ ওপাশ করছে।
ডাক্তার একটু সামনে গিয়ে বললো ভাই আমাকে চিনছেন? আলাপচারিতার এক পর্যায়ে ডাক্তার জিজ্ঞাসা করলো, আপনার রোগটা মনে হয় সারে নি, তাই না, আপনি এ জন্যই এভাবে দাঁড়িয়ে আছেন?
লোকটা জবাব দিলো, না ডাক্তার সাহেব, এখন আমি চুইংগাম খাচ্ছি।
ব্লগের মডারেশন নিয়ে অনর্থন জল ঘোলা করার প্রয়োজনীয়তা কি আমি জানি না। খানিকটা অশালীন অশোভন উক্তি বন্ধ করাই কি এর লক্ষ্য? কিংবা এর লক্ষ্য কি আরও দুরবর্তি কিছু? ভাইয়া সে সাঁইয়া, আপু আপু বলে জিহবার ধার বাড়ানো একজন একবার বলেছিলো তার পোষ্ট হাওয়া হয়ে যাচ্ছে।
অবশ্য তার লেখার মান এমন না যে সেই সব হারিয়ে যাওয়া পোষ্টের জন্য বিলাপ করতে হবে। তবে এই মডারেশন নাটকের সর্বশেষ পর্যায়ে এসে চোরের বিখ্যাত 2টা পোষ্ট মুছে যাওয়াটা ভিন্ন রকম ভাবতে বাধ্য করছে।
একজন রাজাকারের সন্তান যার বক্তব্য সব সময়ই অসাংবিধানিক, সেই গন্ডমুর্খ মাঝে মাঝেই নতুন ইতিহাস রচনা করতে চায়, সে এবং তার পরিবার বর্গ এবং তাদের তাবেদার- সেই হিসাবে ভন্ড মানুষের সাহাবায়ে একরাম, তাবেই তাবেঈ তাবেঈন, একজন মুক্তিযোদ্ধাদের বিপক্ষে মুক্তিযুদ্ধ করা মুক্তিযোদ্ধা, বীচি পেকে সুপারি হয়ে যাওয়া গো আজমের নির্জির শিশ্ন চুষে যাওয়া এসব মানুষের সামগ্রিক ধর্ম বিষয়ক রাজনীতির ব্যাবসার মূলে আঘাত করেছিলো চোরের সেই পোষ্ট।
ফজলে এলাহী সাহেব, যার কৃতিত্ব হচ্ছে অযথা একটা বিষয়ে তেনা পেঁচানো, মূল বানীর সাথে সমন্ধহীন দুরবর্তি সব তাফসীর দিয়ে পোষ্টানো- যাদের উপর লানত, যাদের উপর বাল- যাদের উপর চ্যাট, এইসব নাজুক কথাবার্তার ভেতরে সরাসরি আঘাত করা চোরের পোষ্টটা হারিয়ে যাওয়ার কোনো কারন নেই। কেউ একজন ইচ্ছা করেই মুছে দিলো।
কিন্তু এই রকম করে রাখঢাকের কোনো দরকার ছিলো না, মওদুদীর প্রায় শুকিয়ে যাওয়া পুটকির চামরা দিয়ে ডুগডুগি বাজানোর মতো মানুষ জন এখন দেশের রাজনীতিতে সরব, তারা আবার দিনে রাতে সংবিধান চুদছে, ছাগলের মতো ঝোলা দাড়ি নিয়ে মুজাহিদি যখন সংবিধান নিয়ে কথা বলে তখন তার মুখের ভেতরে পেকে সুপারি হয়ে যাওয়া গোআজমের বীচি ঝুলতে থাকে।
তা একজন যুদ্ধাপরাধীর বাংলাদেশের নাগরিকত্বের অধিকার নেই, সে অন্য সব সাধারন নাগরিকের মতো নির্বাচনে অংশগ্রহনের অধিকারও রাখে না। সেই লোক এবং তাদের সন্তান সন্ততি যখন সংবিধান বলে লাফাঝাপা করে তখন বুঝতে হবে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের ভেতরে ভীষন একটা গোলোযোগ চলছে।
কেউ কেউ আবার কাউকেই চিনে না সামনা সামনি, রাটের আঁধারে যাদের দেখা হতো তারা দিনের আলোতে কাউকে চিনতে চায় না। তবে সেইসব মওদুদীর পুটকি চোষা জানোয়ারদের জন্য আঘাত ছিলো চোরের পোষ্ট।
কে কাজটা করলো এর কোনো উত্তর আমরা জানি না। গোআজমের সুপারীর মতো শুকিয়ে যাওয়া বীচি চোষা কোনো এডমিনের পাবলিক না কি যারা বৌএর সাথে চোদাচুদির সময় একসাথে সম্মিলিত শীৎকারে বলে মাওদুদী মাওদুদী সেই সব ইসালমী ফেটিশে ভোগা অচেনা মডারেটর? কে কাজটা করলো?
একটু আগটে দেখলাম গোধুলী বলছে তার পোষ্টের কমেন্ট মোছা হয়েছে, সাদিকও একই অভিযোগ করছে? এটা কি রঙ্গশালা হয়ে গেছে, মানুষের নিজস্ব বিবেচনার অভাব কি এমন প্রকট হয়ে গেছে।
কোন চুতমারানী এসব করছে সেটা সবাইকে জানানো প্রয়োজন আসলে।
এর পরই আসলে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয় আছে।
এভাবে অহেতুক খবরদারি করা কোনো জায়গায় লিখার মতো কোনো আগ্রহ আসলে নেই আমার।
জামায়াতের ভাবাদর্শ প্রচারের জন্য যদি এই সাইট খোলা হয় তবে তারা সম্মিলিত ভাবে এটা জানাক যে আমরা আমাদের মতাদর্শ প্রচারে বাধাগ্রস্থ হচ্ছি বিধায় আমাদের বিপক্ষের সব লেখা কিংবা আমাদের বিপক্ষে যেতে পারে এমন সব লেখা আমরা মুচে ফেলবো- ঐ সব জামাইত্যাদের এইখানে উন্মুক্ত চোদাচুদি করতে দিয়ে আমরা চলে যাই।
অহেতুক মডারেশন চোদানোর কোনো মানে নেই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।