এই মুভিগুলো শুধু আমার অনেক পছন্দের তা কিন্তু নয়। এগুলো আইএমডিবিতে লক্ষাধিক ইউজারের ভোটে ‘লেটার মার্ক বা এ+’ প্রাপ্ত মুভি! যদিও দর্শক তার রুচি-অভিরুচির ‘পয়েন্ট অফ ভিউ’ থেকে মুভির সার্থকতা বিচার করে। এজন্য কারো অ্যাকশনধর্মী আবার কারো ড্রামাধর্মী মুভি পছন্দ। তবুও আমি আশা করি এই মুভিগুলো সব শ্রেণীর দর্শকদের হৃদয়ে জায়গা করে নেবে। এজন্য যাদের এই মুভিগুলো এখনো দেখার সুযোগ হয়নি তারা শিঘ্রই দেখে ফেলুন।
তবে এই মুভিগুলো কারো ভাল না লাগলে সত্যিই খুব আশ্চার্য হব। আর যারা অলরেডি দেখে ফেলেছেন তাদেরসহ সকলকে রিভিউ কেমন হলো কমেন্ট করে জানালে উৎসাহিত হব।
জাঙ্গ আনচেইনড (DJango Unchained): ২০১২
মূলত ওয়েষ্টার্নধর্মী এই মুভিটিতে ১৮৫৮ সালের ক্রীতদাসদের জীবনের নির্মমতা তুলে ধরা হয়েছে। জাঙ্গ নামে এক ক্রীতদাস ব্রুমহিলডি নামে আর এক ক্রীতদাস এর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। নিষ্ঠুর মনিব দুজনের প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ হবার পর দুজনকে আলাদা আলাদা মনিবের কাছে বিক্রির ঘোষণা দেয়।
এতে দুজন পালিয়ে যাওয়ার সময় ধরা পড়ে। জাঙ্গকে কিনে নেয় স্পেক ব্রাদার্স আর হিলডিকে কিনে নেয় ক্যালভিন ক্যান্ডি নামে এক ক্রীতদাস ব্যবসায়ী। এ হলো মুভিটির মাঝের কাহিনী। মুভিটির শুরুতেই দেখতে পাবেন ‘ডাঃ কিং শুল্জ’ নামে একজন প্রফেশনাল ‘বাউন্টি হান্টার’ (অর্থ ও পুরষ্কারের আশায় ‘ডেড অর এলাইভ ওয়ান্টেড’ ব্যক্তিদের হত্যাকারী) স্পেক ব্রাদার্সের কাছ থেকে জাঙ্গকে মুক্ত করে, ‘ব্রিটল ব্রাদার্স’ নামে তিনজন ওয়ান্টেড ব্যক্তির খোঁজ বের করার জন্য। জাঙ্গের সাথে ডাঃ কিং শুল্জের চুক্তি হয় যে জাঙ্গ ব্রিটল ব্রাদার্স মিশন শেষ করতে সহায়তা করবে বিনিময়ে ডাঃ কিং শুল্জ হিলডিকে ক্যালভিন ক্যান্ডির থেকে কিনে নিয়ে দুজনকে মুক্ত করে দিবে।
কিন্তু নির্মমতা ও চাতুর্যের প্রতীক ক্যালভিন ক্যান্ডির কাছে থেকে হিলডিকে মুক্ত করতেই বাধে নানা বিপত্তি। হিলডিকে মুক্ত করতে তারা আশ্রয় নেয় কৌশলের। এরপর কৌশল ও চাতুর্যপূর্ন পরিকল্পায় এগোতে থাকে মুভির কাহিনী।
মুভিটিতে মধ্যযুগীয় বর্বরতার নানা চিত্র যেমন কুকুর লেলিয়ে মানুষ হত্যা, তুচ্ছ ভুলেই চাবুকপেটা করার দৃশ্য, প্রচন্ড রোদে দিনের পর দিন হটবক্সে ঢুকিয়ে রেখে শাস্তি দেওয়া – এগুলো খুব সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। ডাঃ কিং শুল্জের চরম উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্তগুলোকে চাতুর্যের সাথে সামলানো, কাহিনীর আকস্মিকতা, কমেডি, মুগ্ধকর ডায়লগ ও থ্রিলার আপনাকে মুভিটির দেখার পরিপূর্ন আনন্দ যোগাতে সক্ষম।
অস্কারের দুইটি ক্যাটাগরিতে পুরুষ্কার বিজয়ী ও আইএমডিবিতে ৮.৫/১০ রেটিং পাওয়া এ মুভিটির অভিনয় শিল্পীরা হলেন জেমি ফক্স (জাঙ্গ), লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও(ক্যালভিন ক্যান্ডি), ক্রিস্তফ ওয়াল্টজ্ (ডাঃ কিং শুল্জ)।
মুভি ডাউনলোড লিংক
সাবটাইটেল ডাউনলোড লিংক
অ্যাপোক্যালিপ্টো (Apocalypto): ২০০৬
মুভিটি মায়ান সভ্যতার সময়ে সৃষ্টিকর্তাকে উৎসর্গ করার উদ্দেশ্যে শান্তিপ্রিয় জংলীদের ধরে নিয়ে যাওয়া এবং স্ত্রী ও সন্তানের প্রতি ভালবাসার টানে বর্বর ও দুর্ধর্ষ যোদ্ধাদের আস্তানা থেকে পালিয়ে আসার কাহিনী নিয়ে নির্মিত। বনের মধ্যে একটি শান্তিপ্রিয় গ্রামের দৃশ্য দিয়ে মুভিটি শুরু হলেও শান্তির যবানিকা পতন হয় একদল দুর্ধর্ষ জংলীর গ্রামটি আক্রমন করার মধ্য দিয়ে। জংলীরা গ্রামের সবাইকে ধরে ফেললেও ‘জাগুয়ার পাও’ (মুভির নায়ক) তার প্রেগনেন্ট স্ত্রী ও ছোট সন্তানকে এক গভীর গর্তে লুকিয়ে রাখতে সক্ষম হয়। কিন্তু তার বাবা ও বন্ধুদের বাঁচাতে সেও ধরা পড়ে যায়।
এরপর জংলীদের বর্বরতার মাঝেও ভাগ্যক্রমে বেঁচে থাকা ও নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে আহত অবস্থায় প্রিয়তমা স্ত্রীর কাছে ফিরে আসা – এ হচ্ছে মুভিটির কাহিনী সংক্ষেপ।
এ মুভিতে পালিয়ে যাওয়ার সময় পিছু নেওয়া জংলীদের একে একে শেষ করার থ্রিলার, জংলীদের বর্বরতা ও উদ্ভট নিয়ম, নায়কের কৌশল, জংলীদের অদ্ভুত ভাষাশৈলী এবং মুভির প্রথম দিকের কমেডি আপনাকে পরিপূর্ণ আনন্দ যোগাবে। অস্কারে মনোনয়ন ও আইএমডিবিতে ৭.৮/১০ রেটিং পাওয়া অ্যাডভেঞ্চার ও থ্রিলারধর্মী এ মুভিটির কাহিনী-লেখক ও পরিচালক ‘ব্রেভহার্ট’ খ্যাত মেল গিবসন।
মুভি ডাউনলোড লিংক
সাবটাইটেল ডাউনলোড লিংক
দ্য ডিপার্টেড (The Departed): ২০০৬
একজন সৎ ও আরেকজন অসৎ পুলিশ অফিসারের জীবনকাহিনী নিয়ে নির্মিত একটি ক্রাইম থ্রিলারধর্মী মুভি এটি। মুভিটিতে কলিন সুলিভান (ম্যাট ডেমন) পুলিশ ডিপার্টমেন্টের গোয়েন্দা কর্মকর্তা হয়েও আইরিশ গ্যাংস্টার ফ্রাংক কস্টেলা (জ্যাক নিকোলসন) পক্ষে র্যাট (অনুচর) হিসেবে কাজ করে।
অপরদিকে উইলিয়াম কস্টিগান জুনিয়রের (লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও) আত্নীয় গ্যাংস্টারদের সাথে সংশ্লিষ্টতা থাকার কারনে তাকে সাধারন পুলিশ হিসেবে নিয়োগ না দিয়ে আন্ডারকভার পুলিশ হিসেবে ফ্রাংক কস্টেলার গ্যাং-এ র্যাট (অনুচর) হিসেবে যোগ দিতে বাধ্য করে। কিন্তু ‘কস্টিগান পুলিশের অনুচর’ এটা শুধু কুইনান এবং ডিগনাম নামে দুইজন সিনিয়র পুলিশ অফিসার জানে। অপরদিকে সুলিভানের পরিচয় কস্টেলা ছাড়া অন্য কেউ জানে না। মুভির এক পর্যায়ে পুলিশ এবং কস্টেলার গ্যাং উভয় পক্ষই জেনে যায় যে তাদের মধ্যে একজন বিপক্ষ দলের গুপ্তচর রয়েছে এবং সেই বিশ্বাসঘাতক বিপক্ষ দলকে নিয়মিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচার করছে । এরপর একপক্ষ অন্যপক্ষের অনুচরের পরিচয় বের করতে মরিয়া হয়ে চেষ্টা করে।
এরই ধারাবাহিকতায় কুইনানকে মার্ডার ও ডিগনামের চলে যাওয়াতে কস্টিগান অসহায় হয়ে পড়ে। এরপর নানা রোমাঞ্চকর ঘটনা ও টুইষ্টের মধ্য দিয়ে এগোতে থাকে মুভির কাহিনী।
মুভিটির কাহিনী শৈলী, প্রধান চরিত্রগুলোর মার্ডার হওয়ার টুইষ্ট, অভিনয়ের নান্দনিকতা, অভিনেতাদের পরিনত ও মানানসই চরিত্র, কাহিনীর সাথে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকের অসাধারন সমন্বয় এবং মুভির কাহিনী সেগমেন্টগুলোর ধারাবাহিকতা ও যৌক্তিকতা আপনাকে মুগ্ধ করবে। তবে এই মুভিতে স্ল্যাং ব্যবহার মাত্রা ছাড়িয়েছে। মোট ২৩৭ বার ‘ফা*’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে! চারটি ক্যাটাগরিতে অস্কার জেতা ও আইএমডিবিতে ৮.৫/১০ রেটিং পাওয়া এই মুভিটির পরিচালক ‘গুড ফেলাস’ ও ‘শাটার আইল্যান্ড’ খ্যাত মার্টিন স্কোরসেজি।
মুভি ডাউনলোড লিংক
সাবটাইটেল ডাউনলোড লিংক
হোটেল রুয়ান্ডা (Hotel Rwanda): ২০০৪
১৯৯৪ সালে রুয়ান্ডায় ‘হুতু’ ও সংখ্যালঘু ‘তুতসি’ এই দুই জাতির বিদ্বেষকে কেন্দ্র করে নৃশংস গণহত্যার উপর ভিত্তি করে সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে ‘হোটেল রুয়ান্ডা’ মুভিটি। মুভির শুরুতেই ‘হুতু’ নিয়ন্ত্রিত রেডিও ঘোষণা থেকেই সংঘাতময় পরিস্থিতির ইঙ্গিত পাওয়া যায়। তাই মুভির প্রধান চরিত্র পল রোসেসবেগিনা, হুতু মিলেশিয়া প্রধান ‘জর্জ রুতুগুনডু’ ও সেনাবাহিনীর প্রধান ‘জেনারেল বিজিমুঙ্গু’র সাথে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক রেখে সাবধানে চলাফেরা করেন। কিন্তু এসব কোন কাজে আসে না যখন রুয়ান্ডার প্রেসিডেন্টের হত্যাকে কেন্দ্র করে হুটু গোষ্ঠীর আগ্রাসী লোকেরা বিদ্রোহী তুতসি গোষ্ঠীর মানুষদের হত্যা শুরু করে। হোটেল মি’কোলিন হুতু আক্রমন থেকে কিছুটা নিরাপদ কারন হুতুরা জানে হোটেলটিতে বিদেশী সাংবাদিক ও ইউএন অফিশিয়ালরা অবস্থান করছে।
এজন্য আস্তে আস্তে রেডক্রস ও ইউএন ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়া রিফিউজিদের ভিড় বাড়তে থাকে। এক এক করে এই সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ১২৬৮ তে! কিন্তু পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয় যখন বিদেশীদের হোটেল থেকে চলে যেতে থাকে। তাদের চলে যাওয়া এক অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে দেয় হোটেলে পড়ে থাকা টুটসিদের। এরপর শুরু হয় নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে হোটেল ম্যানেজার পলের এত বিশাল রিফিউজিদের নিয়ে কূটনীতি ও বুদ্ধি দিয়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম। প্রতিটি দিন যেন একটি নতুন জীবনের জন্ম দেয়, বেঁচে থাকার আশা অনেক হতাশাকে জয় করেও অসহায়ত্বের কাছে পরাজয় বরণ করে।
মুভিটিতে গৃহযুদ্ধকালীন সময়ে প্রকৃত অবস্থা যেমন- নিরস্ত্র ব্যাক্তিদের অসহায়ত্ব ও কিছু লোভী ব্যাক্তিদের সেই অসহায়ত্বের সুযোগ নেয়া, খাদ্য ও পানি সংকট, উৎকোচ, লুটতরাজ, ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করার দৃশ্য, অস্ত্র ব্যাবসা, হত্যার পর লাশ নিয়ে উল্লাস ইত্যাদি মুভিতে সুন্দরভাবে চিত্রায়িত হয়েছে। এছাড়া এ মুভিতে স্বার্থবাদী আমেরিকাসহ পশ্চিমা বিশ্বের নীরব ভূমিকার বর্হিপ্রকাশ চোখে পড়ার মত। হোটেলের শত শত রিফিউজিকে অসহায়ত্ব ও অনিশ্চয়তার মাঝে রেখে নির্লজ্জের মত চলে যাওয়া এবং সাংবাদিকেরা শত শত ব্যাক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করার ভিডিও ফুটেজ হাতে পেয়েও আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় প্রচার না করা তার উদাহরন। পল এক সাংবাদিককে মিডিয়ায় এসব প্রচার না করা কারণ জিজ্ঞেস করলে সে অকপটে বলে- “If people see this footage, they'll say, 'Oh my God, that's terrible,' and they'll go on eating their dinners.” মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইতালি ও দক্ষিণ আফ্রিকার যৌথ প্রযোজনায় হোটেল রুয়ান্ডা মুভিটি পরিচালনা করেছেন উত্তর আয়ারল্যান্ডীয় পরিচালক টেরি জর্জ। অস্কারের তিনটি ক্যাটাগরিতে মনোনয়ন ও আইএমডিবিতে ৮.২ রেটিং পাওয়া এ মুভিটিতে ‘পল রুসেসাবাগিনা’র চরিত্রে অভিনয় করেছেন ডন চেডেল।
মুভি ডাউনলোড লিংক
সাবটাইটেল ডাউনলোড লিংক
দ্যা সিক্সথ সেন্স (The Sixth Sense): ১৯৯৯
দ্যা সিক্স্থ সেন্স একটি মনস্তাত্ত্বিক ও আধাভৌতিক টাইপের মুভি। মুভিটিতে ম্যালকম ক্রো (ব্রুস উইলিস)একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ। মুভিটির শুরুতেই ম্যালকমের সাবেক এক রোগী তার প্রতি গুরুত্ব না দেয়ায় ম্যালকমের বাসায় ঢুকে অঘটন ঘটিয়ে বসে। এজন্য ম্যালকম ‘কোল সিয়ার’ (হ্যালি জোল অজমেন্ট) নামে একটি ছোট ছেলের মনস্তাত্ত্বিক সমস্যাকে গুরুত্ব নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করে। কোলের সমস্যা জানা ও কোলকে নিবিড় পর্যবেক্ষণের জন্য কোলের সাথে ম্যালকম বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলে।
‘কোল’ তার সমস্যার কথা ম্যালকমকে জানায় যে- ‘সে মৃত ব্যাক্তিদের দেখতে পায় এবং তারা জীবিতদের মতই ঘুরে বেড়ায় কিন্তু তারা জানে না যে তারা মৃত। ’ ম্যালকম কোলের কথা বিশ্বাস করে। এক পর্যায়ে কোল এবং ম্যালকম বুঝতে পারে যে মৃত ব্যাক্তিরা কোলের সাথে দেখা দেয় কারন তারা কোন একটি বিষয়ে কোলের সাহায্য চায় এবং কোলকে দিয়ে কিছু কাজ করিয়ে নিতে চায়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে কোল ও ম্যালকম এক কিশোরী মেয়ের মৃত্যু রহস্য উদঘাটন করে। এতে কোলের ভীতি কেটে যায় এবং সে স্বাভাবিক হয়ে উঠতে থাকে।
তবে মুভিটির শেষ দৃশ্যে আছে চরম এক টুইস্ট। এটি এমন এক টুইস্ট যেটি দর্শক-মনকে পুরো মুভিটি ‘রিউইন্ড’ করে ভাবতে বাধ্য করবে যে ‘কী হলো এটা?!’ মুভির অনেকটা জুড়ে আছে ম্যালকমের প্রতি তার স্ত্রীর অবহেলার দৃশ্য। শেষ দৃশ্যে এসে সেই অবহেলার দৃশ্যগুলোই দেখে মনে হবে ম্যালকমের স্ত্রী ম্যালকমকে কত গভীর ও কত বেশি ভালবাসাতো!
মুভিটিতে ব্রুসের ও হ্যালির অসাধারন অভিনয়, শেষের দিকে কোল ও তার মায়ের আবেগঘন কথপোকথন, কাহিনীশৈলী এবং ব্রুসের ও তার স্ত্রীর আবেগপূর্ণ ভালবাসা আপনার হৃদয়ে দাগ কাটবে। অস্কারে মনোনয়ন ও আইএমডিবিতে ৮.২/১০ পাওয়া এই অসাধারন মুভিটির পরিচালনায় ছিলেন এম নাইট শ্যামালান।
মুভি ডাউনলোড লিংক
সাবটাইটেল ডাউনলোড লিংক
মুভিগুলো দেখা হয়ে থাকলে অথবা কারো প্রিয় কোন মুভি বাদ পরলে অবশ্যই করে কমেন্ট করে জানাবেন।
যাতে অজানা ভালো ভালো মুভি দেখা বাদ না পড়ে। আর রিভিউ কেমন হল কমেন্ট করলে উৎসাহিত হব। ধন্যবাদ সবাইকে।
মুভি নিয়ে আমার পূর্বের রিভিউ-
মুভি রিভিউ: হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া অসাধারন কয়েকটি মুভি!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।