সযতনে খেয়ালী!
[রং=ৎবফ][গাঢ়]দুটি কবিতা (তয় আসল না, বিকল)[/গাঢ়][/রং]
কী লিখুম, কী লিখুম-
চিন্তা কইর্যা ছিড়ি আগার চুল
ভাব তো আর আহে না, ভাবি
ছালার, কোন্ডে করলাম ভুল?
সামনে লইছি পুছুনি কাগজ
আগর বাত্তির ধুঁমা ছাইর্যা
তাতে ফেলি অবশিষ্ট ছালি,
ছালার, কোথ মারতাছি আতালি পাতালি!
আইবা কইয়াও আইলানা,
যাইবা কইয়াও গেলানা
তোমারে দেখার লাইগ্যা নজর আমার নিচের দিকে-
ছালার, তাও তুমি দেখা দিলানা!
এরে স্মরি, তারে ছাড়ি
কত কবিতা যে বুল পাড়ি
দরজার হাতলডা খিইচ্যা ধরি
ছালার, লগে চুলকায় পাঁচদিনের বাসি দাড়ি!
মনে লয় মাথায় লেঙগোট বাইন্ধ্যা লৌড় মারি,
করিডোরের এমাথা-ওমাথা
জানি জানি, কইবা তোমরা "ওমা, সে কী কথা!"
ছালার, আমার বেদন যে বুঝবো, হেয় আছে কোথা?
বদনায় জল, বদন লাল-
মাগনা পাইয়া খাইছিলাম কাইলকা ঝোল ঝাল,
অহন বুঝতাছি কত ধানে হয় কত চাল
ছালার, কোতানীরও নাকি আছে তাল!
চাপের উপর চাপ,
করতাছি বাপ বাপ
ঘর্দমাক্ত ললাট
ছালার, হঠাৎ ই হুনি "ভোশশ-ছাপপ"!
ঘাম দিয়া ছাড়ল জ্বর,
পিছনের অবস্থা মরমর
"হুঁশ" নিসৃত রঙীন রুপবান মার্কা মুখ-
ছালার, ভোগে নাগো বাপ, ত্যাগেই আছে প্রকৃত সুখ!
===================================
তুমি কইছিলা বিকালে ছাদে না উঠতে-
আমি হেরপরেও উঠি।
তুমি কইছিলা জমিলার লগে টাংকি না মারতে-
আমি হেরপরেও মারি।
তুমি কইছিলা হাগতে গিয়া গান না গাইতে-
আমি হেরপরেও নামকরা টয়লেট সিঙ্গার!
তুমি কইছিলা রাশিয়ান চ্যানেল না দেখতে-
আমি ঘরে স্তপ করলাম বিশেষ ধরণের সিডি দিয়া!
চিন্তা করি আমি কার, কেডা আমার-
বুইঝা পাই, সময় হইলে হগলতেই যার যার!
তুমি কইছিলা পার্কের কোনায় কাম না সাড়তে-
কেডা হুনে কার কথা, আমি হেরপরেও ফাঁক পাইলেই...
তয় যেইখানে সেই খানে ত্যাগ করতে নিয়া
একটা জিনিষ টের পাইছি আমি,
আন্ডার-ওয়্যারে পয়লা ফোঁটা লাগার আগে-
সেটা লাগে বাম হাতের অঙুলিতে গিয়া!
[গাঢ়]কৃতজ্ঞতা : গোপাল ভাঁড় [/গাঢ়](ফটুক আর কবিতা দুইটার লাইগ্যাই)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।