আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভূতের অস্তিত্ব ( তেরো খণ্ড )।

প্রদীপ হালদার,জাতিস্মর। মানুষের পছন্দ অপছন্দ আছে। মানুষ যাকে পছন্দ করে তার সাথে যেমন ব্যবহার করে, আর যাকে অপছন্দ করে তার সাথে সেই একইরূপ ব্যবহার করে না। মানুষটির চোখ আর তার মুখের আওয়াজ বলে দেয় তার ব্যবহার কেমন হলো। বিভিন্ন আওয়াজ শুনে মানুষ পরিচালিত হয়।

বেশীরভাগ মানুষ নিজেদের মুখের আওয়াজ থেকে সরতে চায় না। বরং তাদের আওয়াজ অনু্যায়ী সবাইকে চলতে হয়। এইসব মানুষকে আমরা একরোখা বদমেজাজী মানুষ বলি। আসলে পাঁচটি ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে আমরা যা গ্রহণ করি, সেটাই প্রকাশ করি কথা বলে বা আওয়াজ দিয়ে। আমি আওয়াজ দিলে আমার সামনের সব মানুষের মধ্যে আমার আওয়াজ নাও ঢুকতে পারে।

এটাই ঠিক। ক্লাসে শিক্ষক মুখ দিয়ে আওয়াজ দিলেও সব ছাত্র ছাত্রী সেই আওয়াজ গ্রহণ করতে পারে না। যে যতটুকু গ্রহণ করতে পারবে,সে ততটুকুই বলতে পারবে। তবে গ্রহণ করার ক্ষমতা সবার একই রকম হয় না। তেমনিভাবে কথা বলার ভঙ্গিমা সবার সমান নয়।

কথা বা আওয়াজের মাধ্যমে মানুষের আত্মীয়তা গড়ে ওঠে। ব্রেন ওয়েভে এই আওয়াজ জমা থাকে। মৃত্যুর পর ব্রেন ওয়েভে জমা থাকা ছবি এবং আওয়াজ, ব্রেন ওয়েভের মাধ্যমে বের হয়ে আসে এবং আগের ফর্ম বা আকার নিয়ে থাকে। এটাই ভূত। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।