পচা কথা বলি। আবালেরা অফ যাও।
আবার তর্ক করিতে আহবান করি। এই একবিংশ শতকেও প্লেটোর ভক্তের সংখ্যা কম নহে। উহারা সবাই অভিভাবক, আমি জানি।
আমার মতো পাকনা যারা আছেন, তাহারা প্লেটোর মুখে চুনকালি মাখাইয়া বাৎস্যায়ন প্রদর্শিত পথগুলি গুলজার করিয়াছেন বা করিতে চান।
এই বিতর্ক কিঞ্চিৎ উষ্ণ। তবে প্রাপ্তবয়স্ক সকলেই অংশগ্রহণ করিতে পারেন। যাহারা নিজেদের কচি বলিয়া দাবী করে, এবং ব্লগে ঢুকিয়া পাকা পাকা কথা পড়িয়া নিজের ভবিষ্যৎ মসীলিপ্ত হইতেছে বলিয়া আশঙ্কা প্রকাশ করে, তাহাদের বলিতেছি, তোমরা এই দন্ডে প্রথম পাতায় ফিরিয়া যাও।
বিতর্কের বিষয় শিরোনামে বর্ণিত।
আসলেই কি প্লেটোর পিরিতি সড়ক ও জনপথের তত্ত্বাবধানে বালুকানির্মিত বন্ধনী? শারীরিক মশলা না মিশাইলে কি উহা ঊর্মিমালার বিক্ষোভরোধে অকার্যকর? শারীরিক মশলা মিশাইলেও কি কার্য সম্পাদন হয়? আরসিসিই যদি করিতে হইবে, তবে কী অনুপাতে অ্যাগ্রিগেট প্রস্তুত করা বাঞ্ছনীয়?
সরল বাংলায় বলিতে গেলে, প্রেমে শরীর জরুরি অথবা জরুরি নয়। আসুন বিতর্ক করি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।