ভস্ম হই। মৃত্যুর চুমু আমার কপোল ছুঁয়ে যায়। বেঁচে উঠি আবার। নতুন দিনের আশায়। বেঁচে উঠি বারবার।
হাডসন নদী এবং নিউইর্য়ক হারবারে ঢোকবার পথে এলিস আইল্যান্ড নামে ছোট্ট একটা দ্্বীপ আছে। উনবিংশ শতকের শেষ থেকে বিংশ শতকের গোঁড়ার দিক পর্যন্ত এই দ্্বীপের একটা বড় ভূমিকা ছিল ইমিগ্রেশন পোর্ট হিসেবে।
বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ আসত এখানে আর তাদের পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা হত তাদের শরীর স্বাস্থ্য ভাল কিনা। রোগী হলে তাকে সেখান থেকেই বিদায় নিতে হতো।
সেই প্রথা আর নেই এখন।
অসুখ-বিসুখের বিরুদ্ধে যুদ্ধে মানুষ এখন অনেকাংশে জয়ী। এলিস আইল্যান্ডে অবস্থিত সেই ইমিগ্রেশন অফিস এখন একটা মিউজিয়াম মাত্র।
বর্তমানে আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে ভাল ভাল ছাত্ররা পড়তে আসে। এখানে তাদেরকে প্রমান করতে হয় তারা কতটুকু যোগ্য। মানসিক স্বাস্থ্য ভাল হলে তবেই তারা পায় বিভিন্ন রকম কাজ, স্কলারশীপ আর পড়াশুনা করে এগিয়ে যাবার সুযোগ।
আর ইমিগ্রেশন অফিসারের ভুমিকায় অভিনয় করেন প্রফেসররা। যে টিকবে না তার জন্য সোজা দেশ।
প্রতিটি আমেরিকান ইউনিভার্সিটি যেন এক একটি এলিস আইল্যান্ড।
http://en.wikipedia.org/wiki/Ellis_Island
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।