পচা কথা বলি। আবালেরা অফ যাও।
কবিতার সাথে পার্থক্য করার জন্য আমি এ ধরনের কবিতার নাম দিলাম ক্কবি্বত্তাহ! আমার বন্ধু ও জানি দোস্ত বিব্রত রাসপুটিন লোপেজ আমার এই গোছের কবিতাগুলিকে অনেক বাহবা দিছেন। পাশাপাশি উনি আমারে কইছেন, মুখু, কাজকাম না থাকলে আয়া পড়, এক লগে বাসন ধুই। আমি কইছি না দাদা, আম্রিকা আমার ভাল্লাগে না।
আমি দ্যাশে থাকি।
তো যাই হোক, ঐ গল্প আরেকদিন কমু আনে। এখন ক্কবি্বত্তাহ শোনাই।
---------------------------------
ইতিহাসের পাতায় পাতায় নাম ল্যাখাই
গোমেজ দাদা কইসে
কবিতা মোর হইসে
50 পাতা ছাট্টিফিকেট লয়া
যা মনে কয় সেইটা লেখি
কাইল্যার লগে আসমান দেখি
মেগ দেখতাছি ঘরে বয়া বয়া
কালিদাসও দোস্ত আমার
বাইচ্যা থাকলে সাট্টিফিকেট দিতো
সেও
কেও মেও কেও মেও
পুঁজি এখন মনোবেদন
পাবলিক এইটা খায় না
অগাস্টিনের সাট্টিফিকেট ছাড়া আমার
কবিতা খাড়ায় না।
অ্যাবস্ট্রাক্ট ম্যাবস্ট্রাক্ট নাম দিয়া কই
এইটা আমার বায়না
এখন থিকা এমন এমন
লেইখা যামু কেমন কেমন
পাবলিক কিছু কইলে কমু হোয়াই?
মারতে আসো খালি আমার গোয়াই?
সাট্টিফিকেট টাঙ্গায় দিমু ... গোমেজ বসের লেখা!
ইতিহাসের পাতায় পাতায় নাম ল্যাখামু
কালিদাসের সঙ্গে বয়া ফুচকা খামু
ছাদে বয়া মেগ ও মাগী দেখা
এই কামের ফাঁকে কবিতাখান লেখা
কই কালিদাস কই রে গোমেজ ভাই
সাট্টিফিকেট ছাড়া উপায় নাই।
পোঁয়াইইইইই!
11.12.01
-------------------------------------
এই কবিতায় কিছু নামধাম আছে, ওগুলি কোন বাস্তব মানুষের নাম না। কাজেই কেউ মামলা করতে আইসেন না। আসলে মনোবেদন খামু।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।