প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর স্প্যাম প্রতিরোধ দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে স্প্যাম ছড়ানো হচ্ছে।
ইমেইল সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো স্প্যাম প্রতিরোধে ফিল্টার এবং নানা প্রযুক্তি ব্যবহার করায় এখন আর আগের মতো ইমেইলে স্প্যাম ছড়ানো যায় না। তাই স্প্যামাররা এখন বেছে নিয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে। গবেষণায় জানা গেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রতি দুশ’ পোস্টের একটি স্প্যাম এবং সোশাল মিডিয়া অ্যাপের প্রায় পাঁচ শতাংশই স্প্যাম।
স্প্যামসংক্রান্ত সাম্প্রতিক এ গবেষণাটি করেছে নেক্সটগেট।
স্প্যাম প্রসঙ্গে নেক্সটগেটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডেভিন রেডমন্ড জানিয়েছেন, সামাজিক মাধ্যমগুলো এখন স্প্যামারদের জন্য একটি ব্যবসা ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। শুধু ফেইসবুক স্প্যাম থেকেই স্প্যামাররা ২০ কোটি ডলার আয় করছে।
আগে ইমেইলের মাধ্যমে শুধু একজনকে স্প্যাম পাঠানো যেত। কিন্তু এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে একটি পোস্টের মাধ্যমেই লাখ লাখ মানুষকে স্প্যাম পাঠানো যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে বিষয়টি আরও খারাপ হবে, এমনটাই জানিয়েছে ম্যাশএবল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।