ইউএনও'র হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে থেকে বেঁচে গেল চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ষষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী শারমীন খাতুন (১৩)। সে উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নের পিরোজপুর গ্রামের সেতাউর রহমানের কন্যা। সোমবার সকালে একই ইউনিয়নের সোনামসজিদ গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে কাউসার আলীর (২০) সঙ্গে বিয়ের আয়োজন চলছিল।
জানা গেছে, বাল্য বিয়ের কথা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শাহ মোঃ কামরুল হুদা ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সাহিদা খাতুন জানতে পেরে তাৎক্ষণিক পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে হাজির হন। পরে বিয়ে বন্ধ করে শারমীনকে তার শ্রেণী কক্ষে রেখে আসার ব্যবস্থা করা হয়। ইউএনও শাহ মোঃ কামরুল হুদা বলেন, প্রশাসনের লোকজন আসার খবর পেয়ে বর ও কনের অভিভাবকেরা গা ঢাকা দিয়েছে। তবে বিয়ে না দেওয়ার জন্য বাড়ির অন্য লোকদের বলে আসা হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।