স্বজনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে দক্ষিণাঞ্চলে আসার পথে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের। দুর্ভোগ লাঘবে ঢাকার সদরঘাট থেকে বরিশালমুখী ১১টি লঞ্চ ও ২টি স্টিমার সার্ভিস দেওয়া হলেও অতিরিক্ত যাত্রীর ভিড়ে ভোগান্তি কমেনি। লঞ্চ-বাস-স্টিমারে যেন তিল ধারণের ঠাঁই নেই। বিআইডবি্লউটিএ'র নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপ-পরিচালক আবুল বাশার মজুমদার জানান, যাত্রীদের ভোগান্তি লাঘবে আজ সোমবার থেকে আরও বেশি লঞ্চ যাত্রী পরিবহন করবে।
এক যাত্রী জানান, শুধু বাবা-মায়ের সঙ্গে ঈদ করতে বরিশালে এসেছেন।
কিন্তু আসার পথে মৃত্যুকে হাতের মুঠোয় নিয়ে লঞ্চে উঠেছেন। লঞ্চে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। অন্যবারের তুলনায় যাত্রীর চাপ কিছুটা কম থাকলেও লঞ্চ কোম্পানির অব্যবস্থাপনার কারণে পড়তে হয়েছে দুর্ভোগে।
গতকাল সকালে বাসযোগে বরিশাল কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল নথুলাবাদে পেঁৗছে কামরুজ্জামান রেজা নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র জানালেন, বাসেও দুর্ভোগের শেষ নেই। বহু কষ্টে টিকিট পেয়েও দেখা গেল আসনের পাশেই মোড়া নিয়ে বসে আছেন আর একজন।
অপর দিকে বরিশাল-কাওড়াকান্দি রুটে যাত্রী পরিবহন করছে লক্কড়-ঝক্কড় মাইক্রোবাস। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এসব মাইক্রোতে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।