আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তৌহিদসহ দেড় শতাধিক আসামির ফাঁসি

এ মামলার ৮৪৬ জন জীবিত আসামির মধ্যে ১৫৮ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২৭১ জনকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে।
বাকিদের তিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আখতারুজ্জামান।
মঙ্গলবার ঢাকার বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত জজ আদালতের অস্থায়ী এজলাসে বহুল আলোচিত এ মামলার রায় ঘোষণা করেন তিনি।
রায়ের পর রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজল সাংবাদিকদের বলেন, হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে আদালত ১৫১ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে।
তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী শামীম সর্দার ১৫৪ জনের মৃত্যুদণ্ডের কথা উল্লেখ করে আপিল করার কথা জানিয়েছেন।

      
বিচারক আখতারুজ্জামানও রায় শেষে বলেছেন, কোথাও বিভ্রান্তি থাকলে দুপুরের পরে তিনি তা সংশোধন করে দেবেন।   
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে বিডিআর বিদ্রোহে নেতৃত্ব দেয়া ডিএডি তৌহিদও রয়েছেন।
 
পিন্টু
 
আর বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য নাসিরউদ্দিন আহমেদ পিন্টু ও আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড নেতা তোরাব আলীকে দেয়া হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
এ মামলার ৮৫০ জন আসামির মধ্যে কারাগারে থাকা ৮১৩ জনকে সকালেই আদালতে নিয়ে আসা হয়। জামিনে থাকা ১৩ আসামির মধ্যে দশজনও আদালতে উপস্থিত হন।


২০০৯ সালের ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিডিআর সদরদপ্তরে বিদ্রোহের ওই ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ অন্তত ৭৪ জন নিহত হন।
রক্তাক্ত ওই বিদ্রোহের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পুনর্গঠন করা হয়। নাম বদলের পর এ বাহিনী এখন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) হিসেবে পরিচিত।
মামলায় ২০ জন আসামি পলাতক রয়েছেন। বিচার চলার সময়ে ডিএডি রহিমসহ চার আসামির মৃত্যু হয়।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।