‘মির্জা পরিবারের জায়েদকে ভালোবাসেন তালুকদার পরিবারের পরী । তাদের এ ভালোবাসায় বাধা হয়ে দাঁড়ায় দুই পরিবার। এক পর্যায়ে পরী বিয়ে করেন মিলনকে। তখন শুরু হয় সম্পর্কের নানা টানাপড়েন। ' আর এভাবেই চলতে থাকে ভালোবাসা সীমাহীন ছবির কাহিনী।
ছবির নায়ক জায়েদ খান বলেন, এটি আমার ২১তম ছবি। গল্প খুব ভালো। আর নবাগত হিসেবে পরী খুব ভালো কাজ করছে। আশা করছি, জুটি হিসেবে দর্শক আমাদের গ্রহণ করবে। ইতোমধ্যে ছবিটির ৭০ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
অন্যদিকে বড় পর্দায় অভিনয়ের সুযোগ পেয়ে টিভি পর্দাকে বিদায় জানালেন পরী মনি। তার মতে, বড়পর্দাতেই নিজেকে মেলে ধরার সুযোগ বেশি। দর্শকদের কাছে যাওয়া যায় খুব সহজে। এ ভাবনাতেই সিনেমায় তার পথচলা। সিনেমার ব্যস্ততায় ছোটপর্দাতে আর অভিনয় করবেন না বলে তিনি জানান।
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে পরী আরও বলেন, বেশ কয়েকটি সিনেমার কথা চলছে। ব্যাটে-বলে মিলে গেলে সেসব সিনেমায় সাইন করবো।
পরী মনির মিডিয়ায় যাত্রা শুরু মডেল হিসেবে। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও ফ্যাশন ম্যাগাজিনের মডেল হয়ে নির্মাতাদের নজর কাড়েন তিনি। এরপর তিনি চারটি ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেছেন।
পরী মনি নামটি মিডিয়ার দেয়া নাকি পারিবারিক— জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসলে এটি আমার প্রকৃত নাম। মিডিয়ার সৃষ্টি নয়। ছোটবেলা থেকেই সবাই আমাকে পরী মনি বলে ডাকতেন। বিশেষ করে নানা ও খালাদের কাছে এই নামটিই প্রিয় ছিল।
শাহ আলমের পরচািলনায় প্রেমের গল্প ও গান দিয়ে সাজানো এ ছবিতে জায়েদ খান ও পরী ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন আনিসুল হক মিলন, কাজী হায়াত ও মিজু আহমেদ প্রমুখ।
শাহ আলম জানান, দুই পরিবারের দন্দ্ব এবং সেই পরিবারের ছেলে-মেয়ের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে তৈরি হচ্ছে ছবির প্রেক্ষাপট। এ ছবিটি পরিবারের সবাইকে মিলে দেখার জন্য নির্মাণ করছি। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর ভালোবাসা দিবসে প্রেক্ষাগৃহে উঠতে পারে ছবিটি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।