তিব্বতে দালাই লামার প্রভাব পুরোপুরি খর্ব করতে উঠেপড়ে লাগল চীন। বৌদ্ধ ধর্মগুরুর কোনো বক্তব্য যেন দেশে ঢুকে পড়তে না পারে তার জন্য কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ইন্টারনেট, রেডিও, টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে বৌদ্ধ ধর্মগুরুর বক্তব্য ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে বিশেষ তৎপর বেইজিং। এজন্য তৈরি করা হয়েছে বিশেষ সেল।
১৯৫৯ সাল থেকেই ভারতের আশ্রয়ে রয়েছেন বৌদ্ধ ধর্মগুরু।
তিব্বতে দালাই লামার কোনওরকম বক্তব্য প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। কিন্তু গোপনে ইন্টারনেট, টিভি ও রেডিওর মাধ্যমে দলাই লামার বক্তব্য পৌঁছে যায় তিব্বতিদের কাছে। এমনকি, বৌদ্ধধর্মগুরুর ছবি ও বানীও চোরাপথে পৌঁছয় তিব্বতিদের হাতে। এবার তা বন্ধ করতে কড়া পদক্ষেপ করছে চীন সরকার।
এদিকে, চীন সরকারের পদক্ষেপে ক্ষুদ্ধ হিমাচলের ধর্মশালায় নির্বাসনে থাকা তিব্বতিরা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।