আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

TURKISH WEEKLY ছাপছে বালের খবর !!

আমার আগের নিক হ্যাক হয়েছে কিনতু দ্বাবি একটাই যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি চাই। ___________________ @সুলতান মির্জা একটু আগে ফেসবুক এর ছাগু খোয়ার খ্যাত বালেরকেল্লা গ্রুপের একটা স্কিনশর্ট দেখলাম। যা ছিল ছাগুদের গৌরব উজ্জল এর একটি দস্তাবেজ। ছাগুদের ভাষায় প্রচার প্রচারণায় বলা হচ্ছে টার্কিশ ওয়িকলি একটা গুরুত্ত্বপূর্ণ খবর ছাপছে বাংলাদেশের মানবতাবিরোধী ট্রাইবুনাল কে ক্যাঙ্গারু ট্রাইবুনাল শিরোনামে। আমি মোটেই আস্চার্য হয়নি, বা সপ্তম আকাশ থেকেও লাফ দিয়ে পড়িনি।

তুর্কীরা এইরকম খবর ছাপতেই পারে। কেন না, যে তুর্কীর প্রেসিডেন্ট রাজাকার গুয়াজম এর মত একটা কুলাঙ্গারের মুক্তি চাইতে পারে, সেই দেশের একটি পত্রিকায় বাংলাদেশের মানবতাবিরোধী ট্রাইবুনাল কে শুধু অষ্টেলিয়ার মূল্যবান প্রাণী ক্যাঙ্গার কেন বাংলাদেশের নির্বোধ কমদামি ছাগলের ট্রাইবুনাল ও বলতে পারে। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, টার্কিশ ওয়িকলির এই খবরের ভিত্তি কতটুকু ? উত্তর হচ্ছে মোটেই ভিত্তি নেই, কেন না এই খবরটি একটি ক্যাটাগরি অফ-ইড কলামে ছাপা হয়েছে। যার লেখক হচ্ছে বাংলাদেশের ঢাকা ইউনিভার্সিটির কোনও এক ফ্রিল্যান্সার লেখক।

যার নাম আহম্মেদ আব্দুল্লাহ। এখন কথা হচ্ছে কী ছিল সেই রিপোর্টে ? সেই রিপোর্টে ছিল গত কিছুদিন পূর্বে টার্কিশ যে প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে এসেছিল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধের বিচার দেখতে, তাদের নিয়ে একটি লেখা। সেই সাথে বাংলাদেশের যেই ছাগু এই লেখাটি লিখেছে স্বভাব সুলভ সেই ছাগুটি তাদের প্রীতয পুরুষ গুয়াজম, নিজামী, সাঈদীদের পক্ষে পবিত্র সব কথা বার্তা লিখেছে। যেমন টার্কিশ প্রতিনিধি দল মনে করে এই ট্রাইবুনাল সচ্ছ না, এই সেই আগেরা বাঘেরা। আমার মন্তব্য হচ্ছে: এইগুলো বালের লেখা লিখে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করা যাচ্ছে না বলে, আন্তরিকতার সাথে দুঃখ প্রকাশ করছি সকল ছাগুস বাহিনীর কাছে।

হ্যাপি এন্ডিং ফর অল ছাগুস। সেই খবরের লিঙ্ক দেখুন। মেশিন চলবেই। @সুলতান মির্জা।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।