দূর্বোধ্যতা নয়, প্রাঞ্জলতা বা সহজবোধ্যতাই হোক রচনার ধর্ম ।
দিনে দিনে কোটা বাড়ানোর দাবী জোরালো হচ্ছে, ক্ষেত্র বিশেষে দাবী বাস্তবায়নও হচ্ছে । মেয়ে মানুষের মনে কোটা থাকলে আমার মত হত(প্রেম)ভাগাদের ভাগ্যের শিকে ছিঁড়ত কি-না;
সে কথা বলে আর সময় নষ্ট না করি ।
তারচে’ ফেসবুকে লাইক কোটা নিয়ে কিছু ধারণা দেওয়া যাক ।
☺নারী কোটাঃ- এটি আবার দু’ভাগে বিভক্ত ।
লাইক দেওয়ার এনার্জির সর্বমোট ৪০% এ খাতে ব্যয় হয় । ↓
•টিনেজার কোটাঃ এ বয়সি মেয়েদের মনে জায়গা করে নিতে পারা ‘বিরাট’ ব্যাপার । প্রচেষ্টা চলবে, ‘যদি লাইগা যায়..’ ভিত্তিতে । তাই এনার্জির ৩০% ব্যয় হয় এ খাতে ।
•অন্যান্যঃ টিন-এজের আগের পরের ধাপ এটা ।
মানুষ ভেদে সহানুভূতি, শ্রদ্ধা প্রদর্শনে এটি প্রযোজ্য ।
☺বন্ধু কোটাঃ এই শ্রেণী সাধারণত খুব ভাল না লিখলেও লাইক দিতে হবে । নইলে, ‘শালায় পার্ট নেয়...’ এ কোটায় বরাদ্দ মোটা লাইকের ২০% ।
☺না পড়ে লাইক কোটাঃ এ কোটায় মূলত লাইক পাবে সেসব লোক, যারা রাজনৈতিক, মজাদার, গল্প ইত্যাদি লিখে মোটামুটি গ্রহনযোগ্যতা পেয়ে গেছে । ‘তারা যা লিখেন, ভালই লিখেন..’ ভেবে চোখ বন্ধ করে লাইক দিতে হবে ।
এক্ষেত্রে বরাদ্দ ২০% ।
☺লাইক ব্যাক কোটাঃ বরাদ্দ অবশিষ্ট ২০% । লাইক দিলে লাইক পাবেন ভিত্তিতে এই কোটায় লাইক পাওয়া যাবে!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।