আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এরশাদের বিরুদ্ধে লড়বেন বিএনএফ আজাদ

রোববার সন্ধ্যায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে তিনি বলেন, “আমি দুই নেত্রী ও এরশাদের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চেয়েছিলাম। যেহেতু এক নেত্রী নির্বাচনে আসছেন না, তাই অন্য নেত্রীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সিদ্ধান্তও বাতিল করেছি।
“তবে আগামী নির্বাচনে ঢাকা ১৭ আসনে এরশাদের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবো আমি। ”
সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে আজাদ দাবি করেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদই বিএনপিকে বাদ দিয়ে নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগকে প্ররোচিত করছে।
বিএনএফ সভাপতি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ইতোমধ্যেই তার দল থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য দুইশ’ আসনের প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দেয়া হয়েছে।


বাকি একশ’ আসনেও ‘শিগগিরই’ প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে বলে জানান তিনি।
নতুন দল হওয়ায় ৩০০ আসনে কাদেরকে প্রার্থী করবেন জানতে চাওয়া হলে আজাদ বলেন, “আমাদের বেশিরভাগই বিএনপি থেকে আসছে। জাতীয় পার্টি থেকেও আসছেন অনেকে। অল্পসংখ্যক আসছেন আওয়ামী লীগ থেকে।
“তবে কোনো দলের বড় নেতাদের প্রয়োজন নেই আমাদের।

আমরা চাচ্ছি মাঝারি ও মাঠ পর্যায়ের নেতাদের। ”
নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমার সময় সোমবারই শেষ হচ্ছে।
অবরোধের কারণে বিএনএফের নেতাকর্মীরা অনেকেই ঢাকায় আসতে পারছেন না জানিয়ে আবুল কালাম আজাদ বলেন,  “সোমবার নির্বাচন কমিশনে গিয়ে মনোনয়ন জমা দেয়ার তারিখ অন্তত এক সপ্তাহ পিছিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানাব আমরা। ”
১৮ নভেম্বর টেলিভিশন প্রতীক নিয়ে  দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার ছাড়পত্র পায় নতুন রাজনৈতিক দল বিএনএফ। যাদের নিবন্ধন দেয়ার বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছিল বিএনপি।



বিএনএফ গঠনের সময় আবুল কালামের সঙ্গে বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা নাজমুল হুদাও ছিলেন।
দলটির নেতাদের দাবি, তারা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের আদর্শ ধারণ করেন।
বিএনপির আদলে দলীয় পতাকা সম্বলিত বিএনএফকে নিবন্ধন দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হলে প্রবল আপত্তি তোলে বিএনপি।
তাদের অভিযোগ,বিএনএফ গঠন বিএনপির বিরুদ্ধে সরকারের ‘ষড়যন্ত্রের’ একটি অংশ।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।