ওয়াশিংটন ডিসি ফেডারেল আদালতের বিচারক রিচার্ড লিওন সোমবার এক আদেশে বলেন, এনএসএর এই কর্মকাণ্ড ‘অযৌক্তিক’ এবং ‘বেআইনি’।
কেবল যুক্তরাষ্ট্রে নয় বিভিন্ন দেশের শীর্ষ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানে এই নজরদারির কারণে যুক্তরাষ্ট্র সরকার যখন সারা বিশ্বে সমালোচনার মুখে, তখনই আদালতের এই রায় এলো।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) সাবেক কর্মী এডওয়ার্ড স্নোডেন এই নজরদারির নথি ফাঁস করে দেয়ার পর এনএসএর এই নিয়মভাঙার বিষয়টি নজরে আসে।
ফাঁস করা নথি থেকে জানা যায়, গত দুই বছরে বিপুল সংখ্যক টেলিফোন নম্বর, ফোন কলের সময় ও তারিখসহ বিভিন্ন তথ্য এনএসএ সংগ্রহ করেছে। এভাবে কয়েক হাজার বার তারা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘন করেছে। প্রাতিষ্ঠানিক আইনি সীমাও তারা মানেনি।
অনেক নাটকীয়তার পর যুক্তরাজ্য ও হংকং ঘুরে কয়েক মাস আগে রাশিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয় পান স্নোডেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তিনি সেখানেই আছেন।
স্নোডেন তথ্য ফাঁস বন্ধ করতে রাজি হলে তার জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা হতে পারে- এমন একটি খবর চার দিন আগে গণমাধ্যমে এলেও তেমন সম্ভাবনা ইতোমধ্যে নাকচ করেছে হোয়াইট হাউজ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।