গাড়ি পোড়ানোর একটি মামলায় জামিন পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আসম হান্নান শাহ। এদিকে রমনা থানার দায়ের হওয়া আরেক মামলায় জামিন পেয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মীর শরাফত আলী সপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল বারী বাবু।
তবে আরো মামলা বিচারাধীন থাকায় এখনই তাদের মুক্তি মিলছে না বলে জানিয়েছেন তাদের আইনজীবী জয়নাল আবেদিন মেজবাহ।
মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক হুমায়ূন কবীর তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
গাড়ি পোড়ানো ও পুলিশের কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে গত ২৫ নভেম্বর গুলশানের জাপান দূতাবাসের সামনে থেকে হান্নান শাহকে আটক করা হয়।
মতিঝিল থানার দুই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরে ভাটারা থানার একটি মামলাতেও হান্নান শাহকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। দুই দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর গত ২৮ নভেম্বর তাকে কারাগারে পাঠায় আদালত।
কারা তত্ত্বাবধানে বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হান্নান শাহ'র পক্ষে তার আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করলে মঙ্গলবার তা মঞ্জুর করে আদালত।
ভাটারা থানার মামলায় বলা হয়েছে, হান্নান শাহ'র পরিকল্পনায় এজহারভুক্ত আসামিরা প্রগতী সরণিতে গত ১৬ অক্টোবর একটি গাড়িতে আগুন দেয়।
এদিকে গত ২ মার্চ বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল থেকে শান্তিনগর ও মগবাজারসহ আশপাশের এলাকায় পুলিশের ওপর হামলা, পুলিশের কাজে বাধা ও হাতবোমা বিস্ফোরণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার করা হয় সপু ও বাবুকে। স্বেচ্ছাসেবক দলের এই দুই নেতার বিরুদ্ধেও আরো বেশ কয়েকটি মামলা বিচারাধীন।
।অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।