আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

Bastard child শব্দটার মানে যদি জারজ সন্তান হয় তাহেলে বাঙালি জাতি কি জারজ জাতি????

পন্ডিত কানা...অহংকারে মুড়ল কানা চু-কলখোরে.....আন্দাজে এক খুটি গাড়ে.... আ-ন্দাজে এক খুটি গাড়ে....... জানেনা সীমানা কার..... এসব দেখি কানার হাট বাজার......।

মুক্তিযুদ্ধ আমাদের গৌরবের, আমাদের সংগ্রামের, মুক্তিযুদ্ধে যারা ত্যাগ করে গেছেন তারা আমাদের অহংকার। মুক্তিযুদ্ধের চলচিএ গুলো হচ্ছে তাদের প্রতি স্মৃতিচারণ, তা দেখে আমরা জানতে পারি আমাদের অতীত ইতিহাস,,, মুক্তিযুদ্ধের মৃতিচারণ করেই জন্ম হয় নতুন প্রজন্মের বীরদের। যেসকল মা-বোনেরা ইজ্জত হারিয়েছেন তাদের প্রতি সমবেদনা জানানোর মত ভাষা আমরা কেন কারোরই নাই। তো,এখন কথা হল আমার বোনের উপর অত্যাচার করা হয়েছে, সে তার সম্ভ্রম হারিছে।

এটা ভাবতেও কষ্ট লাগে, এটা শুনলে শরীর জ্বালা করে, ইচ্ছে করে সব কিছু ভেংগে চুরমার করে ফেলি। রাজাকারের বাচ্ছাদের রাস্তায় ফেলে জবাই করি। আমদের সেইসব মা-বোনেরা আমাদের জাতির হাহাকার, বেয়নেটের আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত ঘা। তাদের জন্য সারা বাংলাদেশ আজো ঢুঁকরে ঢুঁকরে কাঁদে। কিন্তু আজ আমাদের বন্ধু দেশ ভারত তাদেরকে নিয়ে কটাক্ষে মেতেছে।

তারা বাঙালি জাতিকে জারজ জাতি হিসেবে সারা বিশ্বে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে, সুনিপুন কৌশলে। আমার বাংলা মায়ের সম্মান নিয়ে নতুন খেলায় মেতেছে মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় শত্রু ভারত। স্বাধীনতার পর থেকে এই পরজন্ত তারা আমাদের কি পরিমান ক্ষতি করেছে তা হিসেব করে শেষ করা যাবেনা। স্বাধীন হয়েও আমি যেন স্বাধীন হতে পারিনি। আমি এই পরজন্ত কোন ছবিতেও এই নাম ব্যাবহার করতে দেখিনি, অথছ বাঙালি জাতি এতই নিকৃষ্ট তাদের কোন আত্তসম্মান বোধ নেই, আমাদের অভ্যন্তরীন বিষয় নিয়ে ভারত চলচিএ বানায়, নাম দেয় ‘দ্য বাস্টার্ড চাইল্ড’।

এটাকি আমেদের অস্তিত্যের অপমান নয়?????? সুশিল সমাজের জ্ঞান পাপিরা আজ চুপ কেন?????? নাকি তারা বুঝতে পারছেনা???? নাকি ধরে নেব এরা দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের ঘৃণ্য রাজাকার???/ শেখ মুজীব, জিয়াউর রহমান, শেরে বাংলা এরা এই জাতিকে বাঘ হতে শিখিয়েছে, অন্যায় দেখলে এই জাতির রক্ত টগবগ করে ফুটে উঠে তাই জোর আবেদন জানাচ্ছি আমাদের বিষয় নিয়ে তাদের চলচিএ তৈরী বন্ধ করা হোক। নইলে এই নাম যেন পাল্টানো হয়। দেশ প্রেমিক কখনো এই অন্যায় সইবেনা। বিস্তারিত দেখুন

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।