শুক্রবার রাতে বগুড়া শহরে সমাবেশে তিনি বলেন, “যারা চায়, বাংলাদেশ ধ্বংস হয়ে যাক, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে যারা মরিয়া হয়ে উঠেছে, যারা সারা দেশব্যাপী সহিংসতায় মেতে উঠেছে তারাই এই হামলা চালিয়েছে।
“অবিলম্বে এই সন্ত্রাসীদের খুঁজে বের করুন। বের করে এদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেন। ”
বোমা হামলা করে গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন থামানো যাবে না জানিয়ে তিনি বলেন, “এই পথ ফুল বিছানো নয় জেনেই এসেছি। এরপরও আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
”
নির্বাচন পরবর্তী সাম্প্রদায়িক হামলার প্রতিবাদে সকালে শাহবাগ থেকে ঠাকুরগাঁও অভিমুখে রোডমার্চ শুরু করে গণজাগরণ মঞ্চ।
যাত্রাপথে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে বগুড়ার শেরপুরের শেরুয়া বটতলা, বনানী বাইপাস ও শাহজাহানপুরের পটকি ব্রিজ এলাকায় রোডমার্চের গাড়িবহর লক্ষ্য করে দফায় দফায় হাতবোমা হামলা হয়।
এতে বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক তানভীর রুসমত ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদুল আলম (৬৫) আহত হন।
সাম্প্রদায়িক হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নেয়ার জন্য সরকারের সমালোচনা করেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান।
তিনি বলেন, “এতো কিছুর পরও সরকারের টনক নড়েনি।
তারা এখনো জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করেনি। তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে এত দেরি কেন। ”
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।