বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের স্থগিতকৃত জিএসপি সুবিধা পুনরুদ্ধারের জন্য কাজ করছে সরকার। এপ্রিল মাসের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া সব শর্ত পূরণ করা হবে।
আজ রবিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ঢাকা চেম্বব অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ডিসিসিআই)-এর নবনির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব কথা বলেন তিনি।
তোফায়েল বলেন, পণ্য ও বাজার বহুমুখীকরণের চেষ্টা করা হচ্ছে। বর্তমান সরকার দেশের উন্নয়নে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহায়তা দেবে।
এ বিষয়ে তিনি অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ কববেন বলে ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, একক রাষ্ট্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রেই বাংলাদেশি পণ্য সবচেয়ে বেশি রফতানি হয়ে থাকে। এর পরে রয়েছে জার্মানি এবং যুক্তরাজ্য। রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকলে অচিরেই বাংলাদেশের রফতানি টার্গেট ৩০.৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে। তিনি বলেন, নতুন করে বাংলাদেশ, ভারত, চায়না এবং মিয়ানমারের সমন্বয়ে গঠিত জোট কার্যক্রম শুরু করলে এ চারটি দেশেই বাণিজ্য সম্প্রসারণে নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে।
সভায় ডিসিসিআই সভাপতি মো. শাহজাহান খান বেশ কয়েকটি দাবি রাখেন। এগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখা, রপ্তানি পণ্য বহুমুখীকরণ ও নতুন বাজার সৃষ্টি করা, এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট ফান্ড বৃদ্ধি, বালি প্যাকেজ ঘোষণা অনুযায়ী কর্মসূচি প্রণয়ন করা, জিএসপি সুবিধা পুনরুদ্ধার, বহির্বিশ্বে ব্যবসা সম্প্রসারণের সুযোগ, বিদেশি মিশনগুলো শক্তিশালী করা এবং গ্যাস সংযোগসহ ইউটিলিটি সংযোগ দেওয়া উল্লেখযোগ্য।
।অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।