স্পেনের ফুটবল ফেডারেশন ‘আরএফইএফ’ এই ফুটবল-ব্যক্তিত্বের মৃত্যু সংবাদ দিয়ে গভীর শোক প্রকাশ করেছে।
দীর্ঘদিন ব্যর্থতার বৃত্তে বন্দী থাকার পর আরাগোনেসের কোচিংয়ে প্রথম সাফল্য পায় স্পেন, ২০০৮ সালে জিতে নেয় ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা। এরপর ভিসেন্তে দেল বস্কের অধীনে আসে ২০১০ বিশ্বকাপ ও ইউরো-২০১২এর শিরোপা।
আরাগোনেস উপলব্ধি করেছিলেন, রাউল ও মিচেল সালগাদোর মতো ‘বর্ষীয়ান’দের বাদ দিয়ে তরুণ ফুটবলারদের দিয়ে ছোট-ছোট পাসে দলকে খেলালে সাফল্য পাওয়া সম্ভব।
তারকাদের বাদ দেয়ায় স্পেনের গণমাধ্যম অবশ্য আরাগোনেসকে উপহাস করতে ছাড়েনি।
কিন্তু দল সাফল্য পাওয়ার পর উল্টো তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে ওঠেন সাংবাদিকরা।
আরাগোনেসের ‘পাসিং গেম’ অনুসরণ করে সাফল্য পেয়েছে বার্সেলোনাও।
ইউরো-২০০৮ জয়ের পর-পরই স্পেনের জাতীয় দলের দায়িত্ব ছেড়ে দেন আরাগোনেস। যোগ দেন তুরস্কের ফেনারবাচে ক্লাবে। তবে সেখানে সাফল্য না পাওয়ায় এক মৌসুমের বেশি থাকেননি।
ফেনারবাচেই ছিল তার কোচিং-জীবনের শেষ দল।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।